হোম > ছাপা সংস্করণ

খাবারে হালাল-হারামের মূলনীতি

আবদুল আযীয কাসেমি

খাওয়া-দাওয়া দৈনন্দিন জীবনের অনিবার্য অনুষঙ্গ। সুস্থ-সবল দেহ ও সতেজ মনের জন্য খাবার গ্রহণের কোনো বিকল্প নেই। তবে মুসলিম হিসেবে আমাদের লাগামহীন হওয়ার সুযোগ নেই। খাবারের বিষয়ে ইসলামের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ হচ্ছে—তা হালাল ও বৈধ হতে হবে; হারাম বা নিষিদ্ধ হতে পারবে না।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে লোক সকল, তোমরা পৃথিবীতে থাকা হালাল ও পবিত্র বস্তু খাও। শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ কোরো না। নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।’ (সুরা বাকারা: ১৬৮)

ইসলামে আহার্যের বৈধতা নিয়ে দুটি বিষয় মনে রাখতে হবে। এক. খাবারের উপকরণটি হালাল ও পবিত্র হওয়া। দুই. খাবারটি বৈধ উপায়ে উপার্জিত হওয়া। অবৈধ উপার্জনের খাবার তো অবৈধই। আর যেকোনো খাবারের  উপকরণের ক্ষেত্রে মৌলিক নিয়ম হলো—তা হালাল, যতক্ষণ পর্যন্ত তা হারাম হওয়ার পক্ষে কোনো দলিল পাওয়া যাবে না। কোরআন-হাদিসে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বস্তুর নাম ধরে সরাসরি হারাম করা হয়েছে। আবার কিছু মূলনীতি বলা হয়েছে, যার আলোকে অন্যান্য খাবারের বিধানও আমরা জানতে পারি।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে—মৃত জীব, রক্ত, শূকরের মাংস এবং যা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও নামে জবাই করা হয়েছে, যা গলাটিপে মারা হয়েছে, যা আঘাতে মারা গেছে, যা ওপর থেকে পড়ে মারা গেছে, যা শিঙের আঘাতে মারা গেছে এবং যে জীবকে হিংস্র জন্তু খেয়েছে, তবে যা তোমরা জবাই করে নিয়েছ, তা ব্যতীত। আর যা মূর্তি পূজার বেদিতে বলি দেওয়া হয়, তা-ও হারাম এবং জুয়ার তির দিয়ে ভাগ্য নির্ণয় করাও। এসব পাপকাজ। …’ (সুরা মায়িদা: ৩)

আবু সালাবা আল-খুশানি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) শিকারি দাঁতবিশিষ্ট সব হিংস্র জন্তু খেতে নিষেধ করেছেন। (আবু দাউদ)

লেখক: শিক্ষক ও হাদিস গবেষক

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ