হোম > ছাপা সংস্করণ

টক কুলে মিষ্টি হাসি

টক কুল চাষে লাভবান হয়েছেন আসাদুজ্জামান নামে এক চাষি। এ বছর চার বিঘা জমিতে টক কুলের চাষ করে তাঁর অন্তত আড়াই লাখ টাকা লাভ পাবেন বলে আশা করছেন। আকারে বড় ও তুলনামূলক আগে ওঠায় বাজারে এই টক কুলের রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। আসাদুজ্জামানের বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বল্লা গ্রামে।

আসাদুজ্জামান বলেন, ‘খেতে যে পরিমাণ টককুল রয়েছে তা আগামী তিন মাস ধরে বিক্রি করার যাবে। বাজার দর ৫০ টাকা কেজি থাকে তাহলে লাখ চারেক টাকার টক কুল বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য জাতের চার বিঘা জমিতে মিষ্টিকুল আছে। সেগুলো আরও চার লাখ টাকা বিক্রি করা যাবে, যদি দাম মোটামুটি ভালো থাকলে।’

কুলচাষি আসাদুজ্জামান বলেন, ‘প্রতি বিঘা জমিতে কুল চাষে রাসায়নিক সার প্রয়োগ, কীটনাশক ছিটানো, পরিচর্যা ও মজুরি বাবদ কুড়ি থেকে পঁচিশ হাজার টাকা খরচ হয়। কুল উঠে গেলে গাছের ডাল-পালা কেটে দিয়ে খেতে ছয় মাস অন্য আবাদও করা যায়। সব মিলিয়ে কুল চাষ লাভজনক তবে, টককুলে বেশি লাভ বলে বেশি হয়।’

ঝিকরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, ‘উপজেলায় ৮০ হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে কুলের চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭০ হেক্টর জমিতে আপেল ও নারকেলসহ নানা জাতের মিষ্টি কুলের চাষ রয়েছে। আর ১০ হেক্টর জমিতে টক কুল চাষ হয়েছে। তবে টক কুল চাষে কৃষকেরা বেশি লাভবান হচ্ছেন। বিশেষ করে এ বছর টক কুল চাষিরা বেশি লাভবান হচ্ছেন। এই কুলের ফলনও অন্যবারের চেয়ে বেশি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ