হোম > ছাপা সংস্করণ

তোকে মেরেছি কী পানি খাওয়ার জন্য

কক্সবাজার প্রতিনিধি

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানকে পরপর চারটি গুলি করেন লিয়াকত আলী। এ সময় গুলি খেয়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। গুলি খাওয়ার পর দীর্ঘক্ষণ বেঁচে ছিলেন তিনি।

গতকাল সোমবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে প্রত্যক্ষদর্শী আবদুল হামিদ এভাবে ঘটনার বর্ণনা দেন।

আদালতে ভ্যান চালক আবদুল হামিদ বলেন, মেজর সিনহাকে গুলি করার কিছুক্ষণ পর ওসি প্রদীপ কুমার দাশ একটি নোহা গাড়ি করে ঘটনাস্থলে পৌঁছান। এ সময় সিনহা পানি খেতে চাইলে জবাবে ওসি প্রদীপ গালিগালাজ করে বলেন, তোকে কী পানি খাওয়ার জন্য মারা হয়েছে।’ এ সময় ওসি প্রদীপ সিনহার বুকে ও মুখে লাথি মারেন।

আবদুল হামিদ ছাড়া টমটম চালক ফিরোজ মাহমুদ ও মো. শওকত আলীর সাক্ষী নেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে এ মামলায় বাদীসহ নয়জনের জবানবন্দি ও আসামি পক্ষের জেরা সম্পন্ন হয়েছে।

সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ওসি প্রদীপের আইনজীবী প্রদীপের জন্য তিনটি বই কারাগারে দেওয়ার জন্য আদালতের কাছে অনুরোধ করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।

আদালতে এ সময় ওসি প্রদীপসহ ১৫ আসামি হাজির ছিলেন। গতকাল সকালে কড়া পুলিশ পাহারায় আসামিদের কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম জানান, আগামী বুধবার পর্যন্ত টানা সাক্ষ্যগ্রহণ করা হবে।

গত বছর ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ