হোম > ছাপা সংস্করণ

‘আমাদের স্বপ্নগুলো অধরাই রয়ে যাবে’

কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় ই-কমার্স সাইটে প্রতারিত হওয়া ভুক্তভোগীর অভাব নেই। ভুক্তভোগী সবাই এখন হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন। ই-কমার্স সাইটের মধ্যে সম্প্রতি খুব অল্প সময়ে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়া ইভ্যালি, এসপিসি, রিং আইডির ভুক্তভোগীর সংখ্যাই বেশি।

এসব ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রথম দিকে লোভনীয় অফার এবং সঠিকভাবে গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহ ও মুনাফা দিয়ে আসছিল প্রতিষ্ঠানগুলো। হঠাৎ প্রতিশ্রুতি মোতাবেক তাঁরা সময়মতো পণ্য সরবরাহ দিচ্ছিল না। তবে গ্রাহকেরা এখনো আশা করছেন প্রতিষ্ঠানগুলো আইনি জটিলতা কাটিয়ে আবার ফিরে আসবে।

ভুক্তভোগী ওমর ফারুক বলেন, ‘করোনার মধ্যে বেকার হয়ে পড়েছিলাম। ১৫ হাজার টাকা দিয়ে রিং আইডি খুলে কাজ শুরু করি। এরপর এসপিসি আইডিও খুলি। রিং আইডির কিছু টাকা তুলতে পারলেও এসপিসি আইডির টাকা উত্তোলন করতে পারছি না। এসপিসিতে ৯০ হাজার টাকার মতো আটকে গেছে। এদিকে রিং আইডিতেও একই অবস্থা।’

ওমর ফারুক আরও বলেন, ‘প্রথমে আমার মতো হাজারো বেকার যুবক স্বপ্ন দেখছিলেন রিং আইডিকে ঘিরে। নিয়মিতই চলছিল সবকিছু। হঠাৎ বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ওপর অভিযোগ ওঠে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে রিং আইডির ওপরে নজর পড়ে প্রশাসনের। গ্রেপ্তার করা হয় পরিচালককে এবং রিং আইডি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রাখা হয়েছে।’ যার কারণে তাঁরা এখন মুনাফা পাচ্ছেন না। আশা করছেন সরকার তদন্ত করে রিং আইডির পরিচালককে মুক্তি দেবেন এবং ব্যাংক হিসাব খুলে দেবেন। না হলে তাঁদের স্বপ্নগুলো অধরাই রয়ে যাবে।

উপজেলার নান্দিনাকামালিয়া শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের গ্রাম থেকেই গ্রাহকের প্রায় ১৫ লাখ টাকার মতো রিং আইডির টাকা আটকে গেছে। আমার নিজেরও ২০ হাজার টাকার মতো আটকে আছে।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগীদের দাবি, সঠিক আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাঁদের ইনভেস্ট করা টাকা যেন সরকার ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ