হোম > ছাপা সংস্করণ

যমুনাপাড়ের দুঃখগাথা

সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি

বগুড়ার সারিয়াকান্দির নিপু ব্যাপারী এবারের বন্যায় যমুনা নদীতে কৃষিজমি আর ভিটেমাটি হারিয়েছেন। আশ্রয় নিয়েছেন যমুনার পাড়ে। এখনো স্থায়ী বসতবাড়ি করার সুযোগ পাননি। ঝুপড়ি ঘরে দুই সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে আছেন। নদীভাঙনের আগে তাঁর জমিজমা ছিল। তখন ঈদুল আজহায় পশু কোরবানি দিতেন। তবে এবার ভাগ্যে জোটেনি।

কেবল নিপু ব্যাপারী নয়। তাঁর মতো সারিয়াকান্দি উপজেলার প্রায় ৩০০ পরিবার এবার ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পারেনি।

চালুয়াবাড়ী ইউনিয়নের সুজাতপুর গ্রামের বাসিন্দা নিপু বলেন, ‘হামাগিরে জামাতে মাত্র একটি গরু, তিনটি ছাগল ও একটি ভেড়া কোরবানি হছে। নদীভাঙে সব মানুষেরই খুব অভাব। এই অভাবের মধ্যে কোরবানি ঈদের আগে হামার গরু মরে গেছে। পাইকাররা ৮৫ হাজার ট্যাকা দাম করছিল। চিকিৎসা করেও গরুডাক বাঁচাবের পাইনি। ছোলপোল নিয়ে একন হামি কুন্টি যামু?’

চালুয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান শওকত আলী জানান, এ ইউনিয়নের মানিকদাইড় ও সুজাতপুর গ্রামের প্রায় ২৭০ পরিবার এ বছর নদীভাঙনের শিকার হয়েছে।

পাশের বোহাইল ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘এবার আমার ইউনিয়নের বোহাইল ও কাজলা গ্রামের ৭৬টি পরিবার যমুনার ভাঙনের শিকার হয়েছে।’

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে জানান, যারা নদীভাঙনের শিকার হয়েছেন, তাঁদের তালিকা করা হচ্ছে। তাঁদের জন্য সরকারি সহযোগিতা দেওয়া হবে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ