আয়েশা ও জোসেফের হস্তক্ষেপেই নথি চুরি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তবে যে ড্রয়ারে ফাইলগুলো সংরক্ষিত ছিল, সেখানে সাত-আটজনের ফিঙ্গার প্রিন্ট পাওয়া গেছে বলে সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার জিসানুল হক জানান।
জিসানুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, নথি চুরির ঘটনায় প্রাথমিকভাবে আয়েশা সিদ্দিকা ও জোসেফ সরদারকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই নথি চুরির বিষয়ে অনেকের ভূমিকা থাকলেও জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দুজনকে চিহ্নিত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
জিসানুল হক আরও বলেন, ‘আমরা তো বিষয়টি জানি না, এই নথি চুরি হওয়ায় কাদের লাভ, আর কাদের ক্ষতি? এই বিষয়টি মন্ত্রণালয়ই দেখবে।’ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার পাশাপাশি ফৌজদারি মামলা করার চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।