হোম > ছাপা সংস্করণ

পীরগাছায় বোরো চাষে ব্যস্ততা

পীরগাছা প্রতিনিধি

পীরগাছায় বোরো ধান রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। তীব্র শীত ও কুয়াশার মধ্যেও কাকডাকা ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলছে চারা রোপণ। তবে এবার চারার দাম তুলনামূলক বেশি বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা। ইতিমধ্যে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ জমিতে বোরোর চারা রোপণ শেষ হয়েছে।

উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, জমি চাষ, সেচ, বীজতলা তৈরি ও সার প্রয়োগের কাজে কৃষকেরা ব্যস্ত। অনুকূল আবহাওয়া থাকলে আর বিদ্যুতের ঘাটতিতে সেচকাজ ব্যাহত না হলে বাম্পার ফলনের বিষয়ে আশাবাদী চাষিরা।

উপজেলার অনন্তরাম গ্রামের কৃষক আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘সেই সকালে এসেছি। এখনো কাজ শেষ করতে পারিনি। তবে বিদ্যুৎ নিয়ে চিন্তায় আছি। লোডশেডিং হলে অনেক ক্ষতি হবে।’

কৈকুড়ী ইউনিয়নের মোংলাকুটি গ্রামের কৃষক মমতাজ উদ্দিন বলেন, ‘এ বছর বোরোর চারার দাম একটু বেশি। এতে খরচ বাড়ছে। আশায় আছি ফলন ভালো হবে।’

অন্নদানগর ইউনিয়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আহসানুল হক ও আসাদুজ্জামান মণ্ডল জানান, কৃষকদের লাইন, লোগো, পার্চিং ও সুষম সার প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এতে করে খরচ কমবে, আর ফলন বেশি হবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাইফুল আলম বলেন, ‘চলতি বছর উপজেলায় ১৬ হাজার ১৭৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ জন্য ৮৪০ হেক্টর জমিতে বোরো বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। আশা করছি চারার কোনো সংকট হবে না।’

বোরো চাষের ভরা মৌসুমে বিদ্যুৎ সংকটের বিষয়ে জানতে চাইলে রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর পীরগাছা জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার নুরুজ্জামান মিয়া বলেন, ‘সেচ কাজে যেন কোনো সমস্যা না হয় সে জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আশা করি কোনো সমস্যা হবে না।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ