হোম > ছাপা সংস্করণ

পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি উধাও

আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার সাপ্তাহিক পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না বেশির ভাগ ক্রেতা-বিক্রেতা। হাটে আসা অধিকাংশ মানুষের মুখেই মাস্ক নেই। সামাজিক দূরত্বও উধাও।

গতকাল মঙ্গলবার পৌরশহরের কলেজপাড়ায় সাপ্তাহিক হাটে গিয়ে দেখা গেছে ক্রেতা-বিক্রেতার ব্যাপক ভিড়। সামাজিক দূরত্বের বালাই নেই। অনেকের মুখেই মাস্ক নেই। হাতে গোনা দু-একজনের মাস্ক থাকলেও কথা বলার সুবিধার্থে মুখ থেকে তা নামিয়ে রেখেছেন গলায়। হাট কমিটির পক্ষ থেকেও সচেতনতামূলক তেমন কোনো প্রচারণা চোখে পড়েনি। এ ছাড়া হাত ধোয়ার ব্যবস্থা নেই। স্যানিটাইজারের ব্যবহার হাটের কোথাও দেখা যায়নি। মাস্ক না পরার বিষয়ে জানতে চাইলে কয়েকজন তড়িঘড়ি করে পকেট থেকে মাস্ক বের করেন।

পশুবিক্রেতা হারুন মিয়া জানান, কসবার গোপীনাথপুর থেকে সাপ্তাহিক এ হাটে পশু নিয়ে আসেন তিনি। মুখে মাস্ক নেই কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মাস্ক নিয়মিত পরি। তবে আজকে পরিনি।’

পশুর ক্রেতা আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়নের সওকত জানান, উপজেলার সবচেয়ে বড় পশুর হাট এটি। সপ্তাহে মঙ্গলবার এ হাট বসে। পার্শ্ববর্তী উপজেলা থেকে মানুষ কেনাবেচা করতে আসে বলে এই হাটে অনেক মানুষের সমাগম হয়। কিন্তু উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো রকম নজরদারি নেই।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পশুর হাটের কয়েকজন ইজারাদার জানান, সবাইকে স্বাস্থ্যবিধির কথা বারবার বলা হচ্ছে। তার পরও হাটে আসা ক্রেতা-বিক্রেতারা কথা শুনছেন না। মূলত গ্রামের মানুষ সচেতন নয়। তাই স্বাস্থ্যবিধি রক্ষা করা যাচ্ছে না।

এ ব্যাপারে আখাউড়া উপজেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, সরকারি বিধিনিষেধ মেনে চলতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুরো উপজেলায় মাইকিং করে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। তার পরও যারা বিধিনিষেধ মানছেন না তাদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ