হোম > ছাপা সংস্করণ

বাক্‌রুদ্ধ মিরাজ, সামনে এখন শুধুই অন্ধকার

লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি

ভাড়ায় রিকশা চালাতেন ভোলার লালমোহন উপজেলার যুবক মিরাজ হোসেন। দুই মাস আগে একটি এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে এক লাখ টাকা দিয়ে একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা কেনেন। অনেক স্বপ্ন ছিল এই রিকশা ঘিরে। কিন্তু গত বুধবার রাতে যাত্রী সেজে চোখে মলম লাগিয়ে তাঁর রিকশাটি নিয়ে যান দুই ব্যক্তি। আর উপার্জনের একমাত্র সম্বল হারিয়ে মিরাজ দু-চোখে এখন অন্ধকার দেখছেন।

জানা যায়, লালমোহনের চৌরাস্তার মোড় থেকে দেবিরচর বাজারে যাওয়ার কথা বলে দুই ব্যক্তি রিকশাতে ওঠেন। পথিমধ্যে পেছন থেকে চালক মিরাজের চোখে মলম লাগিয়ে রিকশাটি নিয়ে যায় তারা। এ সময় মিরাজের কাছে থাকা ২০০ টাকা ও একটি মোবাইল নিয়ে যায় ওই মলম পার্টির সদস্যরা। ঘটনার পরে রাতেই থানায় একটি অভিযোগ করেন রিকশাচালক মিরাজ। মিরাজ উপজেলা চরভূতা ইউনিয়নে ৫ নম্বর ওয়ার্ডের তারাগঞ্জ গ্রামের মো. সিদ্দিক মিয়ার ছেলে।

রিকশা ফিরে পাওয়ার আশায় গতকাল লালমোহন থানা প্রাঙ্গণে বসে ছিলেন মিরাজ। চেহারায় রাজ্যের বিষন্নতা। তখনই কথা হয় তাঁর সঙ্গে। বলেন, ‘পরিবারে বাবা-মাসহ আমরা ৫ সদস্য রয়েছি। বড় ভাই বিয়ে করে এখন আর আমাদের খোঁজ নেন না। সেই ১৭ বছর বয়স থেকে রিকশা চালিয়ে সংসারের হাল ধরি। অনেক বছর ভাড়ায় চালালেও দুই মাস আগে এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে একটি রিকশা কিনি। সেই রিকশা নিয়ে গেছে মলম পার্টি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ