হোম > ছাপা সংস্করণ

বাছিরকে বাধ্য হয়ে টাকা দেন মিজান

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশের বরখাস্ত হওয়া ডিআইজি মিজানুর রহমান দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন পরিচালক (বর্তমানে বরখাস্ত) খন্দকার এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা দিয়েছিলেন। তবে ঘুষ হিসেবে নয়, বাধ্য হয়ে বাছিরকে ওই টাকা দিয়েছিলেন তিনি। এমন দাবি করে আদালতে মিজানের বেকসুর খালাস দাবি করেছেন তাঁর আইনজীবী।

গতকাল আদালতে যুক্তিতর্ক শুনানির সময় মিজানের আইনজীবী এহসানুল হক সমাধি এসব কথা বলেন। দুদকের বিশেষ পিপি মোশারফ হোসেন কাজল রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ করেছেন গত ২৪ জানুয়ারি। গতকাল আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য ছিল। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এ এই শুনানি হয়। পরে বিচারক শেখ নাজমুল আলম ৬ ফেব্রুয়ারি অপর আসামি বাছিরের পক্ষে যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ঠিক করেন।

মামলার অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার থাকাকালে বিয়ে গোপন করতে নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করানোর অভিযোগ ওঠে ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে। ওই বছরের ২৪ জুন সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মিজানুরের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সেটির অনুসন্ধান কর্মকর্তা ছিলেন দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির। তদন্ত চলাকালে মিজান অভিযোগ করেন, দুদকের পরিচালক এনামুল বাছির তাঁর কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন।

ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে শেখ মো. ফানাফিল্লাহকে প্রধান করে তিন সদস্যের দলকে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২০২০ সালে ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ