হোম > ছাপা সংস্করণ

কাজা নামাজের বিধান

ড. মুফতি হুমায়ুন কবির

মহানবী (সা.) সব সময় সঠিক সময়ে জামাতসহকারে নামাজ আদায় করতেন। অপারগতা ছাড়া তিনি কখনো নামাজ কাজা করতেন না। তবুও কিছু নামাজ তাঁর কাজা হয়েছিল; উম্মতের জন্য যা রহমত প্রমাণিত হয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা কাজা নামাজের নিয়ম জানতে পারি। আর তিনিও যে আল্লাহর বান্দা এবং তাঁর মুখাপেক্ষী—তা বুঝতে পারি। তাঁর কাজা নামাজের সংখ্যা এক বর্ণনামতে দুই ওয়াক্ত এবং আরেক বর্ণনামতে পাঁচ ওয়াক্ত।

প্রথম বর্ণনায় এসেছে, সপ্তম হিজরিতে খাইবার যুদ্ধের সময় শেষ রাতে হজরত বেলাল (রা.)-কে জাগ্রত করার দায়িত্ব দিয়ে সবাই ঘুমিয়ে পড়েন। ভোরের আলো চোখে পড়লে একে একে সবাই জাগতে লাগলেন। ওমর (রা.) চতুর্থ ব্যক্তি হিসেবে জেগে মহানবী (সা.)-কে জাগালেন। তখন একটু সামনে অগ্রসর হয়ে কাজা নামাজ জামাতসহকারে আদায় করলেন। (বুখারি: ৫৯৭; মুসলিম: ৬৮১)

খন্দকের যুদ্ধের সময় প্রসিদ্ধ বর্ণনামতে আসরের নামাজ কাজা হয়েছিল। বরং অন্য এক বর্ণনামতে সেদিন চার ওয়াক্ত নামাজ কাজা হয়েছিল। জোহর, আসর, মাগরিব ও এশা। (আল-ইসতিজকার, ২/৪০৯)

সুতরাং যখনই কোনো নামাজ কাজা হয়ে যাবে, তা যত্নসহকারে আদায় করতে হবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি নামাজ আদায় করতে ভুলে যাবে, সে যখনই স্মরণ হবে তখনই আদায় করবে। কেননা, আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমাকে স্মরণের সময় নামাজ আদায় করো।’ সুরা তোহা: ১৪।’ (আবদুর রাজ্জাক: ২২৪৫)

লেখক: সহকারী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ