হোম > ছাপা সংস্করণ

দুধকুমার নদের চরে কুমড়ার আবাদ, চাষির মুখে হাসি

ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর দুধকুমার নদের বালুচরে আগে কোনো ফসল হতো না। কয়েক বছর ধরে মিষ্টিকুমড়া চাষ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা।

চলতি বছর ৫০ বিঘার বেশি জমিতে মিষ্টিকুমড়ার চাষ হয়েছে। বালুচরের জমি লিজ নিয়ে অনেক চাষি কুমড়া চাষ করেছেন। ইতিমধ্যে কুমড়ালতার গিঁটে গিঁটে দেখা দিয়েছে ছোট-বড় ফল।

করোনার প্রভাবে আয়-রোজগার কমে যাওয়ার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বালুচরের অনাবাদি জমিতে মিষ্টিকুমড়া চাষ করে লাভবান হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন স্থানীয় অনেক কৃষক। উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে তাঁদের বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

উপজেলার পাইকেরছড়া ইউনিয়নের দুধকুমার নদের চরের মিষ্টিকুমড়াচাষি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে বালুচরে কুমড়া চাষ করেছি। পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে প্রতিবছর কুমড়া বিক্রি করে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আয় হচ্ছে। সঠিকভাবে যত্ন নিলে কুমড়ার ভালো ফলন হয়।’

ওই এলাকার আরেক কুমড়াচাষি আবু বক্কর জানান, ‘বালুতে গর্ত করে গর্তের ভেতরে বিভিন্ন সার দিয়ে তাতে বীজ রোপণ করা হয়েছে। চারা গজানোর পর সেচ দেওয়াসহ পরিচর্যা করা হয়েছে।’

মিষ্টিকুমড়াচাষি মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘কয়েকজন মিলে বালুচরের প্রায় ৩৫ বিঘা জমি লিজ নিয়ে কুমড়া চাষ করেছি। কিছু জমিতে রোগ দেখা দিয়েছে। এতে ফলন কিছুটা কম হবে। তা না হলে বেশ লাভ হতো। আশা করা যায় লোকসান হবে না। কৃষি বিভাগ রোগবালাই দমনের পরামর্শ দিয়েছে।’

ভূরুঙ্গামারী উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, ‘নভেম্বরের শেষের দিক থেকে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত কুমড়ার চারা লাগানো যায়। মার্চ মাস থেকে ফলন আসতে শুরু করে। দুধকুমার নদের চরে কুমড়াচাষিদের বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। চরের জমি শুষ্ক হওয়ায় মাটিতে রস কম থাকে। জমিতে গর্ত করে তাতে পলিথিন দিয়ে পানি ধরে রাখতে পারলে কুমড়ার ভালো ফলন পাওয়া যায়।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ