হোম > ছাপা সংস্করণ

কুল চাষে কৃষকের মুখে হাসি

নড়াইল প্রতিনিধি

নড়াইলে বাণিজ্যিকভাবে শুরু হয়েছে কুল চাষ। চলতি মৌসুমে ফলনও ভালো হয়েছে। বাজারে ব্যাপক চাহিদা ও দাম ভালো থাকায় হাসি ফুটেছে বাগানমালিকদের মুখে। অধিক লাভজনক হওয়ায় কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে কুল চাষে।

নড়াইল সদর উপজেলার মাইজপাড়া গ্রামে গিয়ে দেখা মেলে কাশ্মীরি, আপেলসহ নানা জাতের কুলে ভরে গেছে কুল বাগানগুলো। চারা রোপণের মাত্র ১০ মাসের মধ্যে ফলন পাওয়ায় খুশি কৃষকেরা। কম ঝুঁকি ও অন্যান্য ফসলের তুলনায় লাভজনক হওয়ায় দিন দিন বাড়ছে কুল বাগানের সংখ্যা। কৃষি জমিসহ পতিত জমিতে তৈরি হচ্ছে নতুন বাগান।

কুল চাষে সাফল্যের কথা জানালেন নড়াইল সদর উপজেলার মাইজপাড়া ইউনিয়নের মো. রবিউল ইসলাম। ৫ বছর আগে কুল চাষ শুরু করেন তিনি। কম খরচে অধিক লাভ হওয়ায় তাঁর দেখাদেখি অনেকেই শুরু করেছেন কুল চাষ। একই জমিতে কুল চাষের পাশাপাশি সাথি ফসল হিসেবে সবজি আবাদ করে হচ্ছে বাড়তি আয়। একর প্রতি খরচ বাদে লাভ প্রায় ২ লাখ টাকা। প্রতি একরে ফলন হয়েছে ৬ টন।

স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে এখানকার কুল চলে যাচ্ছে মাগুরা, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। ব্যাপারীরা বাগান থেকেই কুল সংগ্রহ করছেন ফলে বাজারজাত করনের নেই কোনো ঝামেলা। বাজার মূল্য পাইকারি পর্যায়ে ৪০ টাকা খুচরা পর্যায়ে ৬০-৭০ টাকা।

এখানে স্থানীয় নারী কর্মসংস্থান ব্যবস্থা হওয়ায় খুশি নারী শ্রমিকেরাও। কুল তুলে প্রতিদিন ৫শ থেকে ৬শ টাকা আয় করছেন তাঁরা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, জেলায় ২৫০ একর জমিতে আপেল কুলসহ উন্নত জাতের কুলের বাগান রয়েছে।

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. রাহাত খান জানান, কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের সার, সেচ দেওয়াসহ সার্বিক পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলে কুল চাষে এখানকার কৃষকেরা সাফল্যে পেয়েছেন।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ