হোম > ছাপা সংস্করণ

ঊষসী এখন ওয়েবেই নিয়মিত

ঘাড়ের ওপরে তোলা ছোট চুল। হাতা গোটানো শার্ট আর ঝরঝরে বুদ্ধিদীপ্ত কথা। সাজগোজহীন, ভণিতাহীন পাশের বাড়ির মেয়ে, যে সবার বিপদে ছুটে আসে। এমনই এক ‘বকুল’ হয়ে দর্শকদের কাছে এসেছিলেন ঊষসী রায়। চরিত্রটি দর্শকদের মন জিতে নিতে বেশি সময় লাগেনি। রাতারাতি জনপ্রিয় সিরিয়াল হয়ে উঠেছিল জি বাংলার ‘বকুল কথা’। সালটা ২০১৭। বকুল থেকে বেরিয়ে কাদম্বিনী হয়েছেন ঊষসী। পেয়েছেন জি বাংলা সোনার সংসারের সেরা নায়িকার পুরস্কার। ডেব্যু করেছেন ওয়েব প্ল্যাটফর্মেও। ঊষসীর প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘টুরু লাভ’। এখন নিয়মিত ওয়েবেই কাজ করছেন। হইচইয়ে প্রকাশ পেল ‘সুন্দরবনের বিদ্যাসাগর’।

এক মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে গেল সুন্দরবনে। সেখানকার বিধবাদের নিয়ে ব্যবসা করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তা ঠেকাতে এক সংগ্রাম। এই গল্প একেবারে ছকে বাঁধা নয়। চিত্রনাট্য শুনে তাই সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে গেলেন অভিনেত্রী। তারপর? উষসী রায় থেকে হয়ে উঠলেন পার্বতী, বিধবা। এই ওয়েব সিরিজে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করছেন ঊষসী রায় ও ঋদ্ধি সেন। বেশির ভাগ শুটিং হয়েছে সুন্দরবনে। ঊষসী বলেন, ‘গল্পটা শুনেই ভীষণ ভালো লেগে গেল। মনে হয়েছিল এমন কাজ বাংলায় খুব একটা হয়নি। এসি অফিসে কাচের টেবিল আর সুন্দর চেয়ারে বসে যখন গল্পটা শুনছি, সেটা সত্যিই একরকম অভিজ্ঞতা।

আর যখন গ্রামে গিয়ে সেখানকার মানুষের সঙ্গে মিশে গিয়ে কাজ করছি, সেই অনুভূতিটা একেবারে অন্য রকম। সুন্দরবনের মতো একটা পরিবেশে গিয়ে কাজ, এত ভালো একটা টিম, শুটিংয়ের পুরো সময়টা মনে রাখার মতো।’

টিভি ধারাবাহিকে কবে ফিরছেন ঊষসী রায়? জানতে চাইলে অভিনেত্রী বলেন, ‘মিলন তিথি, বকুল কথা, কাদম্বিনী— তিনটে তিন রকমের কাজ। আমি এমন কিছু করতে চাই, যা এই তিন চরিত্রের থেকে আলাদা। এখনো সে রকম লোভনীয় চরিত্র পাচ্ছি না বলে ফিরছি না।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ