হোম > ছাপা সংস্করণ

‘আমরা দুই মাসের জন্য জেলে যেতে চাই’

সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে এসে ভ্রাম্যমাণ আদালতের খোঁজ করেন দুই ব্যক্তি। গত সোমবার বিকেলে তাঁরা মাদকের হাত থেকে বাঁচতেই ভ্রাম্যমাণ আদালতের খোঁজ করেন। পরে ইউএনও কার্যালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে তাঁরা চলে যান। দুজনই বাসচালক।

কথা বলে জানা গেছে, ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সাজা খাটতে ইউএনওর কার্যালয়ের সামনে আসেন মৌমিতা পরিবহনের দুই বাসচালক। তাঁদের একজনের বয়স ৩৫, আরেকজনের ৫৫। দুজনেই নিয়মিত হেরোইন সেবন করেন। এতে প্রতিদিন তাঁদের প্রায় ১ হাজার ৫০০ টাকার হেরোইন প্রয়োজন হয়।

একজন বলেন, ‘আমি দুই মাসের জন্য ভেতরে ঢুকতে চাই। নেশা করার জন্য প্রতিদিন সংসারে ঝামেলা লাগে। যা আয় করি, তা এই হেরোইন সেবনে খরচ হয়ে যায়। এক পুলিশ বলছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে ধরা দিতে। এই আদালত ধরে চালান করে দিলে নাকি জামিন হয় না। বাইরে যাওয়া যায় না।’

অন্যজন বলেন, ‘আমি প্রায় ৪০ বছর ধরে গাড়ি চালাই। নেশা করি ১০-১২ বছর ধরে। আমরা নিয়মকানুন জানতে আসছি। প্রস্তুত হয়ে এসে কালকে ঢুকব। আমি এর আগেও পুলিশের কাছে ধরা পড়েছি। এখন হেরোইন ছাড়া থাকতে পারি না, শরীরে ব্যথা হয়। টাকার জমাতে না পেরে রিহাব সেন্টারেও যেতে পারি না।’

এ ব্যাপারে সাভারের ইউএনও মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘এভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা দেওয়া যায় না। মাদকবিরোধী ভ্রাম্যমাণ আদালত চলমান থাকলে হয়তো সম্ভব।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ