হোম > ছাপা সংস্করণ

সুপারিগাছে পানের চাষ

হোসেন রায়হান, পঞ্চগড়

পঞ্চগড়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সুপারিগাছে পানের চাষ। জেলার বিভিন্ন এলাকায় বরজেও পানের চাষ করে থাকেন চাষিরা; বিশেষ করে সদর উপজেলার হাঁড়িভাসা ইউনিয়নে অনেক চাষি বরজ আকারে পানের চাষ করছেন। কিন্তু শীতকালে তাঁদের পড়তে হয় ভোগান্তিতে। পানের উৎপাদন কমে যায়। বাজারে পানের দাম হয়ে যায় আকাশচুম্বী। পরে বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত আর উৎপাদন বাড়ে না। কিন্তু সুপারিগাছ বেয়ে ওঠা পানগাছ শীতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। এতে লাভবান হন চাষিরা।

পঞ্চগড়ের মাটি অপেক্ষাকৃত উঁচু এবং বেলে দো-আঁশ হওয়ায় বংশপরম্পরায় এখানে সুপারির চাষ করে আসছেন কৃষকেরা। জেলার সর্বত্র এখনো সুপারির বাগান চোখে পড়ে। বাগান না হলেও প্রতিটি বাড়িতে কমবেশি রয়েছে সুপারিগাছ। আর প্রায় প্রতিটি সুপারিগাছেই রয়েছে পানগাছ।

সদর উপজেলার টুনিরহাট এলাকার ভান্ডারু গ্রামের কৃষক হামিদার রহমান পৈতৃক সূত্রে ১০ একর জমির সুপারিবাগান পেয়েছিলেন। ১০ বছর আগে মড়ক লেগে পুরো বাগানের সব গাছ মরে যায়। পরে নতুন করে বাগানে চারা লাগান। কয়েক বছর ধরে সেই বাগান থেকে ফলন পাচ্ছেন। তিনি জানান, প্রতিবছর সুপারি বিক্রি করে আয় করেন ১০ লাখ টাকার ওপরে। বাগানের অর্ধেক গাছে রয়েছে গাছপান। এসব গাছ থেকে বছরে দুই লাখ টাকার পান বিক্রি করেন বলে জানান তিনি।

পঞ্চগড় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক মিজানুর রহমান জানান, পঞ্চগড়ের মাটি ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এখানে যত্রতত্র সুপারিগাছ হয়। বোনাস হিসেবে সুপারিগাছে হয় পানের চাষ।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ