হোম > ছাপা সংস্করণ

ভ্যান রাখাকে কেন্দ্র করে হালিমকে হত্যা

বটিয়াঘাটা প্রতিনিধি

বটিয়াঘাটা উপজেলার সুরখালী গ্রামের হালিম ফকির হত্যাকাণ্ডে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে বাবুল ফকির নামে এক ব্যক্তি হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। গ্রেপ্তার হওয়া বাবুল সম্পর্কে নিহতের চাচা। গত রোববার জবানবন্দি রেকর্ড করেন জেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো: আজহারুল ইসলাম।

মামলার সূত্র থেকে জানা গেছে, নিহত হালিম ফকির পেশায় একজন দিন মজুর। প্রতিবেশী চাচা বাবুল ফকিরের সঙ্গে তার বিরোধ দীর্ঘদিনের। গত শুক্রবার রাস্তার ওপর একটি ভ্যান রাখাকে কেন্দ্র করে উভয়ের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাবুলসহ আরও কয়েকজন লোহার রড, হাতুড়ি, লাঠি ও কুড়ালের আছাড়ি দিয়ে হালিমের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এ সময়ে বাবুল ভিকটিমকে হত্যার উদ্দেশ্যে কুড়ালের আছাড়ি দিয়ে মাথায় আঘাত করে। তার আত্মচিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এলে তারা পালিয়ে যায়। উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেলে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।

এ ব্যাপারে নিহতের ভাই বাদী হয়ে চরজনের নাম উল্লেখসহ আরও অজ্ঞাতনামা চারজনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নুর ইসলাম বলেন, নিহত হালিম ফকির ও আসামি বাবলু ফকির পরস্পর আত্মীয়। তাদের মধ্যে পূর্বের বিরোধ বিদ্যমান। ঘটনার দিন রাস্তার ওপর একটি ভ্যান রাখাকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে মারামারি হয়। একপর্যায়ে বাবলু কুড়ালের আছাড়ি দিয়ে ভিকটিমের মাথায় আঘাত করলে অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ