হোম > ছাপা সংস্করণ

১৫ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের সিদ্ধান্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাপান থেকে আসা দুই শিশুর বিষয়ে ১৫ ডিসেম্বর সিদ্ধান্ত দেবেন আপিল বিভাগ। গতকাল সোমবার খাসকামরায় দুই শিশু ও তাদের মা-বাবা এবং আইনজীবীদের পৃথকভাবে বক্তব্য শোনেন আদালত। পরে ১৫ ডিসেম্বর সিদ্ধান্ত জানানোর দিন ধার্য করা হয়। আর সে পর্যন্ত শিশুদের মায়ের জিম্মায় দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ সময় আদালত বলেন, নির্দেশের পরও মায়ের কাছে না পাঠানো চরম আদালত অবমাননা।

এর আগে গত রোববার মায়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই শিশুকে দুই দিন মায়ের কাছে রাখার আদেশ দেন আপিল বিভাগ। ওই দিন রাত ১০টার মধ্যে এই নির্দেশ কার্যকরের আদেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে ১৫ ডিসেম্বর সকালে তাদের আপিল বিভাগে নিয়ে আসতে বলা হয়। তবে আদেশের পরও শিশুদের মায়ের কাছে না দেওয়ায় গতকাল সকালে বাবা ইমরান শরীফের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদন করেন জাপানি মা নাকানো এরিকো।

নাকানো এরিকোর ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল দুই শিশুকে বেলা সাড়ে ১১টার মধ্যে হাজির করার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ। পরে বেলা ১১টা ২৫ মিনিটে তাদের বাবা ইমরান শরীফ আপিল বিভাগে দুই শিশুকে নিয়ে আসেন। এরপর সাড়ে ১১টায় দুই শিশুকে খাসকামরায় ডেকে নিয়ে ৪০ মিনিট তাদের কথা শোনেন আপিল বিভাগ। এরপর তাদের বাবা-মা এবং আইনজীবীদের খাসকামরায় ডেকে কথা বলেন সর্বোচ্চ আদালত। আদালতে জাপানি মা নাকানো এরিকোর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আহসানুল করিম। সঙ্গে ছিলেন মোহাম্মদ শিশির মনির। আর বাবার পক্ষে ছিলেন ফাওজিয়া করিম ফিরোজ।

শিশুদের মায়ের কাছে না দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাবা ইমরান শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তাদের অনেক বলেছি। কিন্তু তারা কোনোভাবেই মায়ের কাছে যেতে চায় না। সন্তানরা না গেলে আমি তো জোর করে পাঠাতে পারি না।’

জাপানি দুই শিশু বাংলাদেশে তাদের বাবা ইমরান শরীফের কাছে থাকবে বলে গত ২১ নভেম্বর রায় দেন হাইকোর্ট।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ