হোম > ছাপা সংস্করণ

ভাঙা সড়কে ভোগান্তি

মুলাদী প্রতিনিধি

মুলাদীতে দীর্ঘ দিনেও সংস্কার হয়নি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের সামনে সড়কটি। এতে উপজেলায় সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষ ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভোগান্তিতে পড়ছেন। মুলাদী সরকারি কলেজ ও উপজেলা কমপ্লেক্সের সংযোগে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটি খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে সড়কটিতে পানি জমে চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ২০০১ সালে পৌরসভা গঠিত হওয়ার পরে কিছু সড়কের কাজ করা হয়। এরপর কবে এগুলো সংস্কার করা হয়েছে তা বলতে পারছেন না কেউ। দীর্ঘদিন ধরে সড়কগুলো সংস্কার না করায় সামান্য বৃষ্টিতেই পানি জমে গর্ত হয়েছে। এ ছাড়া সড়ক খুঁড়ে পাইপ লাইন স্থাপন করায় আরও বেহাল হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পৌর সদরের গুরুত্বপূর্ণ এই সড়ক চলাচল অনুপযোগী হলেও সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। নির্বাচনের আগে পৌরসভার ভাঙা সড়কগুলো সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন হয়নি বলে জানিয়েছেন পৌর বাসিন্দারা।

পৌরসভার বাসিন্দা আলমাছ জানান, উপজেলা পরিষদের সামনের সড়কটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়ক দিয়ে মুলাদী সরকারি কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, উপজেলা পরিষদে সেবা নিতে আসা হাজার হাজার লোক যাতায়াত করেন। সড়কটির পশ্চিম পাশে নালার সৃষ্টি হয়েছে। অল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে সাধারণ মানুষের কষ্ট হচ্ছে।

মুলাদী সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রাবেয়া বসরী বলেন, পৌরসভার সবগুলো সড়ক ভাঙা। উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার কার্যালয়ে প্রবেশের সড়কটি ভাঙা থাকায় ভোগান্তি হচ্ছে। কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও কষ্ট করে চলাচল করছেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ হোসাইনী বলেন, সড়কগুলো সংস্কারের দায়িত্ব পৌরসভার। ভাঙা সড়কে সাধারণ মানুষের মতো উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। সড়কগুলো দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ