হোম > ছাপা সংস্করণ

‘কল্পনায় ছিল না বিদ্যুৎ পামো ’

চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

‘আমরা চর এলাকায় বহু বছর থেকে বসত করে আসছি কোনো দিন বিদ্যুৎ পাইনি। ভাবছিলাম এ জীবনে বিদ্যুৎ আসবে না। সরকার যেহেতু চরে বিদ্যুৎ দিয়েছে, আমরা কল্পনায় করতে পারি নাই হামার চরাঞ্চলে বিদ্যুৎ পামো।’ এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের পোড়ার চর গ্রামের জুঁই বেগম।

পোড়ার চর গ্রামের শরিফা বেগম বলেন, ‘শেষ বয়সে এসে বিদ্যুৎ পেলাম। গত ১৫ দিন থেকে বাড়িতে বিদ্যুতের আলো জ্বলছে। ভালোই লাগছে। কিন্তু কত দিন এই বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারব আল্লাই জানে। কারণ প্রতিবছর নদী ভাঙনে এপার থেকে ওপারে যেতে হয়। দুপারই ভাঙে আমাদের কী হবে?’

কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট পল্লি বিদ্যুৎ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কুড়িগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ৪০টি গ্রামে ১৮টি সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে নদীর তলদেশ দিয়ে ৪০০ কিলোমিটার লাইনের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এতে সরকারের ব্যয় ধরা হয়েছে ১২৯ কোটি টাকা।

কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার খাদেমুল ইসলাম জানান, কুড়িগ্রাম লালমনিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় ইতিমধ্যে গ্রিড ভুক্ত এলাকায় শতভাগ বিদ্যুতায়ন সম্পন্ন করা হয়েছে। অফ গ্রিড ভুক্ত এলাকায় বিদ্যুতায়নের জন্য কুড়িগ্রাম লালমনিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় চরাঞ্চলের প্রায় ৪০টি গ্রামে নির্মাণকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ