হোম > ছাপা সংস্করণ

সম্পর্কের জেরে হত্যা করা হয় আকিবকে

পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

আমান উল্লাহ খান আমির ওরফে রহমত উল্লাহ ও কিশোর আকিব একসঙ্গে রং মিস্ত্রির কাজ করত। সেই সুবাদে দুজনের মধ্যে ভালো সম্পর্ক ছিল। এতে আমিরের ঘরে আশ্রয় পায় আকিব। এ সময় আমিরের স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে আকিব হাসান। এর জেরে আকিবকে হত্যা করেন আমির।

গত শনিবার আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে এ কথা জানান রহমত উল্লাহ ওরফে আমির।

গত শনিবার বিকেলে চট্টগ্রাম জেলার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচারিক হাকিম কৌশিক আহমেদ খন্দকারের আদালতে তিনি এ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। স্ত্রীর সঙ্গে আকিবের অনৈতিক সম্পর্কের জের ধরে তিনি এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে স্বীকারোক্তিতে বলেন।

স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে আমির বলেন, ‘আকিবকে পরিকল্পনা অনুযায়ী হত্যার জন্য দোকান থেকে ৬০ টাকা দিয়ে একটি ছুরি কেনেন। কাজের কথা বলে হাইদগাঁও ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থিত আশ্রয়ণ প্রকল্পে আকিবকে নিয়ে যান। সেখানে নেওয়ার পর নির্জন স্থানে স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়টি তুলে বিবাদ শুরু করেন। বিবাদের একপর্যায়ে ছুরিকাঘাত করে আকিবকে হত্যা করেন। পরে শৌচাগারের সেপটিক ট্যাংকে ফেলে মুখ বন্ধ করে দেন।’

এ ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার রাতে আকিবের বাবা মোহম্মদ আলী হাসান বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে পটিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আমিরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

পুলিশ জানায়, আকিব হাসান হত্যার আসামি আমিন উল্লাহকে প্রযুক্তির সহায়তায় গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিতে চান। পরে তাঁকে আদালতে নেওয়া হয়।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ