১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে চীনসহ এশিয়ার চারটি দেশের সরকারি কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠানের ওপর বিভিন্ন মাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এর দুই দিন পর প্রথমবারের মতো গত সোমবার থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তিন দেশে নিজের প্রথম সফর শুরু করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিনকেন।
এশিয়া-প্যাসিফিক বিশ্বের সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় অঞ্চল মন্তব্য করে দক্ষিণ চীন সাগরসহ এ অঞ্চলে চীনের আগ্রাসন ঠেকাতে স্থানীয় মিত্রদের নিয়ে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন ব্লিনকেন। গতকাল ইন্দোনেশিয়ার এক বিশ্ববিদ্যালয়ে একই বক্তৃতায় এ অঞ্চলে নিজেদের প্রতিরক্ষা, গোয়েন্দা এবং বাণিজ্যিক তৎপরতা জোরদারেরও ঘোষণা দেন তিনি। পরবর্তী সময়ে মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড সফর করবেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
যুক্তরাষ্ট্র এশিয়ার স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে পাঁয়তারা করছে এবং চীনের স্বার্থ ও অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে জানিয়ে এ অঞ্চলে ‘আদর্শিক বেড়া তৈরি না করে’ সহযোগিতার হাত বাড়াতে গতকাল ওয়াশিংটনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়েং ওয়েনবিন।