হোম > ছাপা সংস্করণ

নামাজ কাজা করা বড় গুনাহ

মুফতি আবু দারদা

প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের জন্য দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এসব নামাজ কাজা করা বড় গুনাহের কাজ। এর পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নবী ও হেদায়েতপ্রাপ্তদের পর এল এমন এক অপদার্থ বংশধর, যারা নামাজ নষ্ট করল এবং প্রবৃত্তিপূজারি হলো। সুতরাং তারা “গাই” নামক জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করবে। তবে যারা এরপর তওবা করে নিয়েছে, ইমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের প্রতি কোনো ধরনের জুলুম করা হবে না।’ (সুরা মারইয়াম: ৫৯-৬০)

মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘কোনো ব্যক্তি এবং কুফর ও শিরকের মধ্যে ব্যবধান শুধু নামাজ না পড়া। যে নামাজ ছেড়ে দিল সে কাফের হয়ে গেল।’ (মুসলিম: ৮২) অন্য হাদিসে এরশাদ করেন, ‘আমাদের ও কাফেরদের মধ্যে ব্যবধান শুধু নামাজের। যে নামাজ ত্যাগ করল, সে কাফের হয়ে গেল।’ (তিরমিজি: ২৬২১)

এসব হাদিসের ব্যাখ্যায় আলেমরা বলেন, কেউ নামাজ ফরজ হওয়ার বিষয়টি অবিশ্বাস ও অস্বীকার করলে সে কাফের হয়ে যাবে। তবে তা না করে কেউ অলসতা করে নামাজ ছেড়ে দিলে তা কুফরি হবে না। বরং কাফেরের মতো কাজ হবে এবং কবিরা গুনাহ হবে। ভয়াবহ পরিণতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতেই কঠোর ভাষায় বলা হয়েছে।

ইচ্ছাকৃত ফরজ নামাজ ছেড়ে দিলে মহান আল্লাহ ওই ব্যক্তির ওপর থেকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তুলে নেন। মুআজ (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) আমাকে দশটি নসিহত করেন, তার মধ্যে বিশেষ একটি হলো, তুমি ইচ্ছাকৃত ফরজ নামাজ ত্যাগ কোরো না। কারণ যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত ফরজ নামাজ ত্যাগ করল, তার ওপর আল্লাহর কোনো জিম্মাদারি থাকল না।’ (আহমাদ: ৫/ ২৩৮)

লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ