হোম > ছাপা সংস্করণ

আলী তানবীর এবার তাসফিয়ার পাশে

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

প্রতিবন্ধী ও অসহায় মানুষের পাশে থেকে আলোচনায় আসা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী আলী তানবীর এবার তাসফিয়া নামের এক অসহায় শিশুর পাশে দাঁড়িয়েছেন। ওই শিশুটি দীর্ঘদিন টিউমারে ভুগছে। তাকে কক্সবাজারের চকরিয়া থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে আনা হয়েছে।

পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে শিশুটিকে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তাসফিয়ার বাড়ি চকরিয়ার সুরাজপুরে। ১০ বছর বয়সী এই শিশু স্পাইনাল টিউমারে আক্রান্ত। স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ত সে। কিন্তু অসুস্থতার কারণে আর বিদ্যালয়ে যেতে পারেনি।

আলী তানবীর জানান, সম্পূর্ণ চিকিৎসা শেষে তাকে বাড়ি নেওয়া হবে। সুস্থ হওয়ার পর আবারও বিদ্যালয়ে ভর্তি করা হবে।

তাসফিয়ার মা মরিয়ম বেগম বলেন, ‘জন্মের পর থেকে মেয়ের সমস্যা দেখা গেলেও টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারিনি। আমার মেয়ের চিকিৎসা হবে জেনে খুশি লাগছে। তানবীরের সঙ্গে আমার মেয়ের চিকিৎসার জন্য যারা সহযোগিতা করেছেন আল্লাহর কাছে তাদের কল্যাণের জন্য দোয়া করি।’

আলী তানবীরের বাড়ি কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়নে। তিনি চবির ইংরেজি চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। তিন বছর ধরে কাজ করছেন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ও শিশুদের নিয়ে। প্রতিবন্ধী শিশুদের চিকিৎসার পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ডিভাইস দেন।

গত তিন বছরে ৪৪ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে হুইলচেয়ার, ৩৮ জন প্রতিবন্ধী শিশুকে চিকিৎসার পাশাপাশি সার্জিক্যাল হুইলচেয়ার, স্ট্যান্ডিং টেবিল, সার্জিক্যাল জুতা ও হ্যান্ডস্প্রিং দান করেন। দুজন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে ট্রাই সাইকেল দেন। যেগুলো দিয়ে হাতের সাহায্যে তাঁরা চলাচল করতে পারেন। চারজন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে কৃত্রিম পা দান করেন। তাদের মধ্যে একজন তামান্না সুলতানা। পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী তামান্না এখন তানবীরের দেওয়া কৃত্রিম পা দিয়ে হেঁটে বিদ্যালয়ে যায়।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ