হোম > ছাপা সংস্করণ

অসময়ের পেঁয়াজ চাষ দেখাচ্ছে আশার আলো

মিঠাপুকুর প্রতিনিধি

মিঠাপুকুরে আগাম পেঁয়াজ চাষে আশার আলো দেখা দিয়েছে। অতি বৃষ্টির পরও বীজতলায় অঙ্কুরিত হয়েছে চারা।

উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ১০০ বিঘা জমিতে এই প্রথম সরকারি প্রণোদনায় গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। আমদানি করা পেঁয়াজের ওপর নির্ভরতা কমাতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে অসময়ে এই পেঁয়াজ চাষের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

প্রকল্পের আওতায় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সার্বিক সহযোগিতায় মিঠাপুকুরের ১০০ কৃষককে পেঁয়াজ চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়। কিন্তু এ জন্য বীজতলা প্রস্তুত করে বীজ বপন করার পরই শুরু হয়েছিল বৃষ্টিপাত। তখন পলিথিন দিয়ে এসব বীজতলা বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা করা হয়।

উপজেলার পায়রাবন্দ ইউনিয়নের চুহড় ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা পরিমল চন্দ্র জানান, বৃষ্টিতে বীজতলার কিছুটা ক্ষতি হয়েছে, তারপরও চারা গজিয়েছে। গত শুক্রবার চুহড় ব্লকের ইসলামপুর গ্রামের চাষি আরিফুল ইসলাম, আবু তালেব ও শাহ আলম মিয়ার বীজতলায় অঙ্কুরিত চারা দেখা গেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে পেঁয়াজ চাষে সাফল্য আসতে পারে বলে আশাবাদী এই কর্মকর্তা।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বলেন, বীজতলায় চারা গজিয়েছে। অনেকেই খেতে চারা রোপণ শুরু করেছেন।

আনোয়ার হোসেন জানান, বীজতলা থেকে ৩০ থেকে ৪৫ দিন বয়সের চারা তোলে জমিতে রোপণ করতে হয়। চারা রোপণ করার ৬০ থেকে ৬৫ দিন পর পেঁয়াজ ওঠানো যায়।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ