হোম > ছাপা সংস্করণ

ফাতিহা-ই-ইয়াজদহম কেন পালিত হয়

ধর্ম ও জীবন ডেস্ক

আগামী ৭ নভেম্বর বাংলাদেশে ফাতিহা-ই-ইয়াজদহম পালিত হবে বলে জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। ফাতিহা-ই-ইয়াজদহম হলো কাদেরিয়া সুফি ধারার জনক বড়পীর হজরত আবদুল কাদির জিলানি (রহ.)-এর মৃত্যু দিবস। হিজরি ৫৬১ সনের ১১ রবিউস সানি তিনি ইরাকের বাগদাদে ইন্তেকাল করেন।

‘ইয়াজদহম’ অর্থ এগারো। ফাতিহা-ই-ইয়াজদহম বলতে রবিউস সানির এগারোতম দিনকে বোঝায়, যা তাঁর স্মরণে পালিত হয়।

আবদুল কাদের জিলানি (রহ.) ছিলেন সুফিবাদের জনক। গাউসুল আজম হিসেবে সমধিক পরিচিত তিনি। জন্মেছেন ৪৭০ হিজরি সনে, ইরানের জিলান শহরে। বাবা আবু সালেহ মুসা ছিলেন ইমাম হাসান (রা.)-এর বংশধর। মা সাইয়েদা উম্মুল খায়ের ফাতেমা ছিলেন ইমাম হোসাইন (রা.)-এর বংশধর।

কাসপিয়ানে প্রাথমিক শিক্ষা শেষে উচ্চশিক্ষার জন্য বাগদাদে যান। শায়খ আবু জাকারিয়া তাবরিজি (রহ.)-এর কাছে হাদিস ও আরবি সাহিত্যে গভীর জ্ঞান লাভ করেন। তাঁর হাত ধরে অসংখ্য মানুষ ইসলামের আলোয় আলোকিত হয়। তিনি আধ্যাত্মিক জ্ঞানের তৎকালীন সেরা ব্যক্তি ছিলেন। শুধু তা-ই নয়, কাব্য, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন ও ভূগোল বিষয়েও পণ্ডিত ছিলেন। তিনি বহু গ্রন্থ রচনা করেন। ফাতহুল গাইব, গুনিয়াতুত তালেবিন, আলফাতহুর রাব্বানি ও কাসিদায়ে গাওসিয়া উল্লেখযোগ্য।

সত্যবাদিতার প্রবাদ পুরুষ হজরত আবদুল কাদির জিলানি (রহ.)-এর অবদান বিশ্বে অনন্য। তিনি মুসলিমদের কাছে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তবে তাঁর মৃত্যুর দিনে অপ্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা ও আলোকসজ্জা করা জায়েজ মনে করেন না আলেমগণ। কারণ ইসলাম দিবসভিত্তিক এ ধরনের অনুষ্ঠানসর্বস্ব বিষয়কে স্বীকৃতি দেয় না। তবে এই দিনে তাঁর জন্য দোয়া করা যেতে পারে; তাঁর জীবনী আলোচনা করা যেতে পারে। এতে দোষের কিছু নেই।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ