হোম > ছাপা সংস্করণ

নুরে আলমের ড্রাগন বাগান

পুষ্টিকর ফল ড্রাগন। আদিনিবাস মেক্সিকো হলেও ফলটি এখন বিশ্বের অনেক দেশের মতো চাষ হচ্ছে বাংলাদেশেও। গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনা চকপাড়া এলাকায় ড্রাগন বাগান গড়ে তুলেছেন নুরে আলম নামের এক ব্যক্তি।

নুরে আলম শ্রীপুরের মাওনা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের চকপাড়া গ্রামের সাহাব উদ্দিনের ছেলে। তিনি এক বিঘা জমিতে আড়াই লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে গড়ে তুলেছেন দৃষ্টিনন্দন ড্রাগন বাগান।

নুরে আলম বলেন, নিজস্ব জায়গায় এক বিঘা জমিতে ড্রাগনের পাশাপাশি পেঁপে চাষ করেন তিনি। তিন বছর আগে ২০০ চারা দিয়েই ড্রাগন বাগানটি করেন তিনি। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতা পেয়ে তিনি এ বাগান করেন।

নুরে আলম আরও বলেন, ইতিমধ্যে তিনি ৬০০ ড্রাগন ফল বিক্রি করেছেন। বর্তমানে বাগানে প্রায় ৪০০ ফল বাজারজাতের উপযোগী হতে চলেছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই তা বাজারজাত করা যাবে। প্রতি কেজি ড্রাগন ফল ৪০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। দুই থেকে তিনটি ড্রাগনেই এক কেজি হয় বলেও তিনি জানান।

সফল এ ড্রাগনচাষি বলেন, তাঁর বাগানে প্রায় এক হাজার ড্রাগন ফুল ফুটে আছে। যা দ্রুতই ফলে পরিণত হবে। এ ছাড়া তিনি হাজারেরও অধিক ড্রাগনের চারা তৈরি করেছেন। প্রতিটি ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি করতে পারবেন বলে জানান।

ড্রাগন বাগানে পেঁপে চাষ সম্পর্কে নুরে আলম বলেন, তাঁর বাগানে পাঁচ শতাধিক পেঁপে গাছ আছে। ইতিমধ্যে তিনি অর্ধ লক্ষাধিক টাকার পেঁপে বিক্রি করেছেন। তবে কিছু কিছু পেঁপে গাছ অতিবৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানান তিনি।

শ্রীপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি কর্মকর্তা এ এস এম মূয়ীদুল হাসান বলেন, ড্রাগন একটি সুস্বাদু ফল। দিন দিন ড্রাগন চাষে কৃষকের আগ্রহ বেড়েই চলেছে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ