হোম > ছাপা সংস্করণ

বড় দুই ভাইকে হারিয়ে চেয়ারম্যান হলেন মানিক

রংপুর প্রতিনিধি

বদরগঞ্জ উপজেলার কালুপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছিলেন তিন সহোদর। একজন আরেকজনকে ছাড় দিতে ছিলেন নারাজ।

নির্বাচনের মাঠে পরস্পরের প্রতি বিষোদ্‌গার করতেও শোনা গেছে। নির্বাচনকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল বাড়তি উত্তেজনা। শেষ পর্যন্ত বড় দুই ভাইকে হারিয়ে ছোট ভাই শহিদুল ইসলাম মানিক জয়ের মালা পরেছেন। এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন তিনি।

গত রোববার নির্বাচন শেষে ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, শহিদুল হক মানিক পেয়েছেন ৪ হাজার ৬৫৩ ভোট। মানিকের বড় ভাই সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা একরামুল হক মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৭৯ ভোট এবং মেজ ভাই মোতালেব হোসেন ঘোড়া প্রতীকে পান ১ হাজার ২০৮ ভোট।

এদিকে, মানিকের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আশরাফুল সরকার চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৩৯ ভোট। এ ছাড়া নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মান্নান সরকার পেয়েছেন ২ হাজার ৬৯ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল হালিম হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ১৪৭ ভোট।

স্থানীয়রা জানান, শহিদুল হক ২০০৩ সাল থেকে চেয়ারম্যান হিসেবে কালুপাড়া ইউনিয়নের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তাঁর বড় ভাই একরামুল হক ১৯৯১-৯৫ সাল মেয়াদে চেয়ারম্যান ছিলেন। তবে দুই ভাইয়ের সঙ্গে মেজো ভাই মোতালেব হোসেন এবার প্রথমবারের মতো প্রার্থী হয়েছিলেন।

শহিদুল ইসলাম মানিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনে আমার ভাইদের আচরণে কষ্ট পেয়েছি। তবে আমি জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। ইউনিয়নবাসীর ভালোবাসায় আমি চতুর্থবারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি। কালুপাড়া ইউনিয়নকে একটি আদর্শ ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ