হোম > ছাপা সংস্করণ

চ্যাম্পিয়ন জার্মান দলে আমার ছোট্ট অবদান ছিল

আর্চারির কোচ হওয়ার কারণে আমার ফুটবল বা অন্যান্য খেলা খুব বেশি দেখা হয় না। তবে জাতীয় দলের খেলা হলে বা বুন্দেসলিগায় খেলা হলে মাঝেমধ্যে দেখা হয়। বিশ্বকাপ যেহেতু এসেই গেছে, চেষ্টা করব গ্রুপ পর্বে জার্মানির তিন ম্যাচসহ অন্য খেলাগুলোও দেখার। গত বিশ্বকাপ আমাদের বাজে গেছে। এবার মনে হয় ভালো একটা দলই হয়েছে। তবে এবার ব্রাজিল দলকে আমার বেশ মনে ধরেছে। এরপরও জার্মানির জন্য থাকবে শুভকামনা। বিশ্বকাপ সব সময়ই চ্যালেঞ্জিং। যেহেতু গতবার পারফরম্যান্স ভালো ছিল না। আর কাতারের মতো মরুর দেশে খেলা আরও বেশি কঠিন হবে। বিশ্বের সেরা দেশগুলোই বিশ্বকাপে খেলে।

২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের সময়ই আমি বাংলাদেশি মানুষের ফুটবল উন্মাদনা দেখেছি। বিশ্বকাপের সময় এ দেশের মানুষের ফুটবল পাগলামি সম্পর্কে ধারণা ছিল। একটা মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাই। ২০০৬ সালে বিশ্বকাপ যখন জার্মানিতে হয়েছিল, তখন আমি আর্চারি দলের ক্যাম্পে ছিলাম। জার্মানির কোচ ছিলেন ইয়ুর্গেন ক্লিন্সমান। কোয়ার্টারে ফাইনালে আর্জেন্টিনা ম্যাচের দুই দিন আগে ক্লিন্সমান আমাকে ডেকে পাঠালেন। বললেন, ‘তুমি কি আমাদের এক বেলা আর্চারি শেখাতে পারবে?’

আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচটা ছিল খুব কঠিন। অনুশীলনটাও তাই ছিল বেশ পরিশ্রমের। খেলোয়াড়দের অবসাদ কাটাতে কোচ ভিন্ন কিন্তু মজার একটা খেলার ব্যবস্থা রাখতে চেয়েছিলেন। তখন আমি আর্চারি দলের নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত ছিলাম। তবু আমি সব কাজ ছেড়ে জার্মানি জাতীয় দলকে সময় দিয়েছি। ম্যাচটা শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে জিতেছিল জার্মানি। কঠিন একটা ম্যাচ জয়ের পেছনে ক্ষুদ্র হলেও আমার এই অবদান কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ