হোম > ছাপা সংস্করণ

মিষ্টির উপকরণের দাম চড়া

চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর চাটখিলে মিষ্টি তৈরির উপকরণের দাম বাড়ায় ব্যবসায়ীরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। চিনি, তেল, দুধ, ময়দা ও জ্বালানি সামগ্রীর দাম বাড়লেও ক্রেতা হারানোর শঙ্কায় মিষ্টির দাম বাড়াতে পারছেন না তাঁরা। ফলে লোকসান দিয়েই ব্যবসা চালাতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে চাটখিলের মিষ্টি ব্যবসায়ীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। ২ মাস আগে ৫০ কেজির ১ বস্তা চিনির দাম ছিল ২ হাজার ৬০০ টাকা।

এখন দাম বেড়ে ৩ হাজার ৯০০ টাকা হয়েছে। একইভাবে ইন্ডিয়ান আমুল পাউডার দুধের ২৫ কেজির বস্তা ৭ হাজার থেকে বেড়ে ১০ হাজার ৬০০ টাকা, সয়াবিন তেল ১ লিটার ৭৫ টাকা থেকে বেড়ে ১৪০ টাকা, সিলিন্ডারের এলপি গ্যাস ৮০০ টাকা থেকে বেড়ে ১ হাজার ২০০ টাকা হয়েছে।

দশঘরিয়া বাজারের হেঞ্জার মিষ্টি দোকানের মালিক আব্বাস ও মানিক জানান, মিষ্টি আগের দামেই লোকসান দিয়েই বিক্রি করছেন তাঁরা।

আরেক মিষ্টি বিক্রেতা নাসির উদ্দিন জানান, আগের দামে মিষ্টি বিক্রি করায় প্রতিদিন তিনি ৩-৪ হাজার টাকা লোকসান দিচ্ছেন।

চিটাগাং হোটেলের দুলাল মিয়া বলেন, মিষ্টির দাম আগের চেয়ে সামান্য বাড়িয়েছেন তিনি। তবে গ্রাহকের বেশি দামে মিষ্টি কিনতে চান না।

এ ব্যাপারে চাটখিল উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মো. খোরশেদুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

চাটখিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ এস এম মোসা আজকের পত্রিকাকে জানান, পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ জেলা পর্যায় থেকে করা হয়। এরপরও নিয়মের বাইরে মূল্যবৃদ্ধির কোনো অভিযোগ আসলে বাজারে অভিযান চালানো হবে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ