হোম > ছাপা সংস্করণ

যেভাবে কবুল হবে কোরবানি

মুফতি আবু দারদা

অন্যান্য ইবাদতের মতো কোরবানিও আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে করতে হবে। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যেই হয়। অন্য কোনো উদ্দেশ্য যেন মুখ্য না হয়, মনে স্থান না পায়। সে ব্যাপারে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্যে যদি কোরবানি করা হয়, তাহলে তা আল্লাহর কাছে গৃহীত হবে না।

আমাদের দেশে অনেক সময় দেখা যায়, অর্থ-বিত্ত ও সম্পদ-বৈভব প্রকাশের জন্য অনেকে কোরবানি দেন। কারণ লোকে বলবে অমুক এতটি পশু ও এত বড় পশু কোরবানি দিয়েছে। অতএব, ভুলে গেলে চলবে না যে নিজের সম্পদ প্রদর্শন ও বিত্তের মহড়া দেওয়ার জন্য কোরবানি দিলে কোরবানি আল্লাহর কাছে গৃহীত হবে না।

অনুরূপভাবে যদি অংশীদারদের কারও নিয়ত শুদ্ধ না থাকে, তবে সবার কোরবানি অশুদ্ধ হবে। অথবা যদি কারও অর্থ হালাল না থাকে, তাহলে তাঁর মতো বাকি অংশীদারদের কোরবানিও নষ্ট হয়ে যাবে। সুতরাং অংশীদার নির্বাচন করার সময় অবশ্যই যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে।

হারাম অর্থের কোনো ইবাদত শুদ্ধ হয় না। হারাম অর্থের মাধ্যমে সওয়াবের আশা করাও গুনাহের কাজ। হালাল অর্থ দিয়ে সামর্থ্য অনুযায়ী—ছোটখাটো পশু কোরবানি দিয়েও আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করা যায়। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘আল্লাহর কাছে কোরবানির পশুর না গোশত পৌঁছায়, না রক্ত পৌঁছায়; বরং তাঁর কাছে পৌঁছায় তোমাদের তাকওয়া।’ (সুরা হজ, আয়াত: ৩৭)

অংশীদারের ভিত্তিতে কোরবানি করলে—গোশত ওজন করে বণ্টন করতে হবে। অনুমান করে ভাগ করা জায়েজ নেই। তবে হাড্ডি-মাথা ইত্যাদি যেসব অংশ সাধারণত সমানভাবে ভাগ করা যায় না, সেগুলো অনুমান করে ভাগ করা যাবে। এতে সামান্য কমবেশি হলে সমস্যা নেই। (ফাতাওয়া কাজিখান: ৩ / ৩৫১)

মুফতি আবু দারদা, ইসলামবিয়ষক গবেষক

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ