হোম > ছাপা সংস্করণ

মাঠজুড়ে সরষে, চাষির হাসি

ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় বিস্তীর্ণ ফসলি মাঠে হলুদের সমারোহ। কৃষকের চোখমুখেও খুশির ঝিলিক। ফলন ভালো হওয়ায় ভালো লাভের আশা করছেন তাঁরা।

উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অনুকূল আবহাওয়া আর যথাযথ পরিচর্যার কারণে এবার সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে। লাভও বেশি হবে বলে তাঁদের আশা। এ বছর সরকারিভাবে উপজেলায় ১৬০ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়। গত মৌসুমে হয়েছিল ১৫০ হেক্টরে। কিন্তু বেসরকারিভাবে এ আবাদ দ্বিগুণ হবে। ইতিমধ্যে ফুলে ফুলে সরিষা খেত ভরে ওঠায় খুশি স্থানীয় কৃষকেরা।

উপজেলার নাজিরহাট পৌরসভার তৌহিদুল আলম বলেন, ‘আমি ৬০ শতক জমিতে সরিষার চাষ করেছি। গত বছর থেকে এবার ভালো ফলন পাওয়া যাবে বলে আশা করছি।’

ধর্মপুর গ্রামের সোলায়মান আকাশ বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে কিছুদিন পরে দানা সরিষা ঘরে তুলতে পারব।’

নানুপুর গ্রামের আরাফাত উদ্দিন বলেন, ‘১৫ শতক জমিতে সরিষার আবাদ করেছি। ভালো ফলন দেখা যাচ্ছে। মাঘ মাস সরিষা তোলার সময়। কয়েক দিন পরেই সরিষা তোলা শুরু হবে।’

নাজিরহাট ডিগ্রি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের শিক্ষক মো. আশরাফ জামান বলেন, ‘সরিষার তেল ও খৈলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সরিষা খেতের দৃশ্য প্রকৃতি প্রেমীদের মন ভরে তোলে।’

সরিষাখেত ঘুরতে আসা দৌলতপুর গ্রামের মুহাম্মদ রাশেদ সুজন বলেন, ‘কৃষকসহ খেটে খাওয়া মানুষের কষ্টের ফসল এই সরিষাখেত, কৃষি ফসল। এর অপরূপ সৌন্দর্য প্রকৃতিপ্রেমীদের আকৃষ্ট করে।’

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান বলেন, ‘এ অঞ্চলের মাটি সরিষা চাষের উপযোগী হওয়ায় দিন দিন আবাদ বাড়ছে। এখানকার কৃষকেরা সরিষা চাষাবাদ করে লাভজনক হওয়ায় আগের চেয়ে বেশি আবাদ করেছেন। কৃষি কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধান, সময়মতো কৃষি উপকরণ পাওয়া এবং আবহাওয়া ভালো থাকায় সরিষার আবাদ বেশি হয়েছে। এবার বাম্পার ফলন আশা করছি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ