হোম > ছাপা সংস্করণ

সরিষা চাষে আগ্রহ বেড়েছ চাষিদের

নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি

বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলায় এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছে। অধিক লাভের আশায় উপজেলার কৃষকেরা ঝুঁকে পড়েছেন সরিষার আবাদে।

সংশ্লিষ্ট চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অন্য যে কোনো আবাদের চেয়ে সরিষা চাষে খরচ ও পরিশ্রম দুটিই কম লাগে। তিন মাসেরও কম সময়ের মধ্যেই ফলন পাওয়া যায়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার সরিষার চাষ বেশি হয়েছে।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় চার হাজার ৭৫ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। অধিকাংশ জমিতে উচ্চফলনশীল বারি-১৪, বারি-১৫, বারি-১৭, বিনা-৪, বিনা-৯, বিনা-১১ ও স্থানীয় টরে-৭ ও সম্পদ জাতের সরিষা আবাদ করেছেন চাষিরা।

উপজেলার হাটুয়া আলাইপুর গ্রামের কৃষক সাবেক মেয়র সুশান্ত কুমার শান্ত জানান, এবার তিনি ৭৫ বিঘা জমিতে বারি-১৪ জাতের সরিষার চাষ করেছেন। সরিষা চাষে সব মিলে প্রতি বিঘায় খরচ হয় সাড়ে তিন হাজার থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা। আবহাওয়া ভালো থাকলে ফলন আসবে বিঘা প্রতি ৮ থেকে ৯ মণ। যার বাজার মূল্য প্রায় ২০ থেকে ২৪ হাজার টাকা।

উপজেলার দলগাছা গ্রামের কৃষক মনিরুজ্জামান জানান, তিনি বারি-১৪ জাতের সরিষার আবাদ করেছেন। সরিষার গাছ খুব ভালো হয়েছে। গাছে ফুল আসতে শুরু করেছে। বাম্পার ফলনের আশা করছেন তিনি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু জানান, সরিষা চাষিদের মাঠ পর্যায়ে পরামর্শ ও পরিচর্যার বিষয়ে দিক-নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। সরিষা বপনের মাত্র ৭৫-৮০ দিনের মধ্যে ফলন পাওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চাষিরা লাভবান হবেন বলে মনে করছেন এই কর্মকর্তা।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ