হোম > ছাপা সংস্করণ

বাদামতলীর চালের ব্যবসা বিলুপ্তির পথে

আয়নাল হোসেন, ঢাকা

রান ঢাকার বাদামতলী-বাবুবাজারের চালের ব্যবসার সঙ্গে অনেক ঐতিহ্য জড়িত রয়েছে। কিন্তু সেই ব্যবসা এখন বিলুপ্তির পথে। মূলত জমির দাম বেড়ে যাওয়া, করপোরেট প্রতিষ্ঠানের আগ্রাসন, অটো রাইস মিল, বিভিন্ন স্থানে বিকল্প বাজার গড়ে ওঠা ও তীব্র যানজটসহ নানা কারণে বিলুপ্ত হচ্ছে এ ব্যবসা।

ষাটোর্ধ্ব রফিকুল ইসলাম ও তাঁর পরিবারের অনেকেই বাদামতলীতে চালের ব্যবসা করছেন। তাঁর দেওয়া তথ্যানুযায়ী, পঞ্চাশের দশকের পর তাঁর বাবা হাসান আলী ব্যাপারী, মাহবুব মোল্লা ও সলিম ব্যাপারী চালের ব্যবসা করেন। তবে তাঁদের আগে মুজাফ্ফার ব্যাপারী ও আলম চান ব্যাপারী প্রথম চাল ব্যবসা শুরু করেন। নদীপথে আসা চাল বুড়িগঙ্গা পাড়ে বিক্রি করতেন তাঁরা। বর্তমানে চালের ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে কুষ্টিয়া, দিনাজপুর, বগুড়া, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁসহ বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীদের কাছে। বাবুবাজারের চাল ব্যবসায়ীরা জানান, সম্প্রতি আকিজ, সিটি, বসুন্ধরা, এসিআইসহ কয়েকটি শিল্পগোষ্ঠী চালের ব্যবসায় নেমেছে। যারা ভোক্তাদের বেশি সুবিধা দিচ্ছে। অন্যদিকে চাল ব্যবসায় কমপক্ষে ৩০০ স্কয়ার ফুট জায়গার প্রয়োজন হয়। আর এই জায়গায় ওষুধের মার্কেট তৈরি হলে ২০টি দোকান করা যাচ্ছে। সেখানে অগ্রিম আদায় ও ভাড়া উভয়ই বেশি পাচ্ছেন জমির মালিকেরা। এসব কারণে অনেক বাড়িমালিক চাল ব্যবসায়ীদের সরিয়ে অন্য ব্যবসায়ীদের কাছে ভাড়া দিচ্ছেন। এ ছাড়া আড়তদারেরা বাকিতে চাল কিনে মহাজনের টাকা পরিশোধ না করায় অনেক মহাজনই চাল দিচ্ছেন না।

বাবুবাজার-বাদামতলীতে তিন শতাধিক চালের ঘর ছিল। এখন মাত্র ১১৮টি ঘর রয়েছে বলে জানান স্থানীয় চাল আড়তদার সমিতির অফিস সহকারী আবদুল বাসেত।

বাংলাদেশ রাইস মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহসভাপতি জাকির হোসেন রনি বলেন, সমস্যা সমাধানে সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ