হোম > ছাপা সংস্করণ

নারীর লাশ উদ্ধার পলাতক শ্বশুর বাড়ির লোকজন

শরীয়তপুর প্রতিনিধি

শরীয়তপুরের নড়িয়ার থেকে সেলিনা আক্তার (২০) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত রোববার বিকেলে জপসা ইউনিয়নের মীর কান্দাপারা গ্রামে গৃহবধূর শ্বশুর বাড়ি থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে স্বামী হানিফ খান ও তার পরিবারের অন্য সদস্যরা। সেলিনা আক্তারের বাবা আব্দুল গনি ব্যাপারী বাদী হয়ে স্বামী হানিফ খান, শাশুড়ি হোসেন আরা বেগমসহ ৫ জনকে আসামি করে থানায় হত্যা মামলা করেছেন।

পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানায়, ২০২০ সালে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার জপসা ইউনিয়নের মীর কান্দাপারা এলাকার হানিফ খানের সঙ্গে ডামুড্যা উপজেলার সিড্ডা ইউনিয়নের আব্দুল গনি ব্যাপারীর মেয়ে সেলিনা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের টাকার জন্য সেলিনার ওপর নির্যাতন করতে থাকে স্বামী হানিফ ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। সম্প্রতি বাবার বাড়ি থেকে এক লাখ টাকা এনে দেওয়ার জন্য সেলিনাকে চাপ দেওয়া হয়। টাকা না দিতে চাইলে তাঁকে মারধর করা হয়।

রোববার সকালে তাঁর ওপর শারীরিক নির্যাতনের বিষয়টি ফোন করে পরিবারকে জান সেলিনা। একই দিন বিকেলে সেলিনার মৃত্যুর খবর পান তাঁর বাবা। এরপরই সেলিনার লাশ ঘরে ফেলে রেখে স্বামী হানিফ খান তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। খবর পেয়ে সেলিনার পরিবারের সদস্যরা পুলিশের সহায়তায় লাশ উদ্ধার করেন।

সেলিনার বাবা আব্দুল গনি ব্যাপারী বলেন, ‘যৌতুকের টাকা না পেয়ে সবাই মিলে আমার মেয়েটাকে মেরে ফেলল। আমি হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’

ঘটনার পর থেকে হানিফ ও তার পরিবারের সদস্যরা পলাতক থাকায় অভিযুক্তদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

নড়িয়া থানার ওসি অবনি শংকর কর বলেন, ‘গৃহবধূ নিহতের ঘটনায় মেয়ের বাবা থানায় হত্যা মামলা করেছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ