হোম > ছাপা সংস্করণ

এক টাকার কয়েনে বিপত্তি

আলমডাঙ্গা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলায় এক এবং দুই টাকার কয়েন কেউ নিতে চাচ্ছে না। ক্রেতা-বিক্রেতা কারও এই কয়েনের প্রতি আগ্রহ নেই। এসব কয়েন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন উপজেলার সব পর্যায়ের মানুষ।

সরকারি নিয়মে লেনদেন বা কেনাকাটায় কাগজের নোটের পাশাপাশি বাজারে প্রচলিত যে কোনো মূল্যমানের কয়েন যে কেউ নিতে বাধ্য। কিন্তু আলমডাঙ্গা উপজেলায় লেনদেনের সময় এক ও দুই টাকার কয়েন নিতে অনীহা দেখাচ্ছে সবাই। সহজে কেউই নিতে চাচ্ছে না। এ কারণে ব্যবসায়ীদের কাছে পড়ে আছে হাজার হাজার টাকার কয়েন।

রিকশা, ভ্যান, বাসভাড়া বা মুদি দোকানদারেরাও কেনাকাটায় কয়েন নিতে অনাগ্রহী। এক টাকা মূল্যের কোনো পণ্য কিনে পাঁচ টাকার কয়েন বা নোট দিলে দোকানিরা ভাংতি নেই বলে এক টাকা ফেরত দেন না। আবার অনেক সময় এক টাকার বদলে ধরিয়ে দেওয়া হয় একটি চকলেট। এমনকি ফকিরও দুই-এক টাকার কয়েন নিতে চায় না। অনেক দোকানদার আবার ফেরত না দিয়ে ভাংতি নেই বলে নিজের কাছে রেখে দেন।

কয়েনের ব্যাপারে আলমডাঙ্গা সরকারি হাইস্কুলের শিক্ষক মো. আসাদুল হক বলেন, ‘পকেটে বা টাকা রাখার ব্যাগে কয়েন রাখতে সমস্যা হয়। হাঁটলে খচর-মচর খচর-মচর শব্দ হয় যা বিরক্তিকর।’

এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা ইসলামী ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক মো. ওয়াদুদ আলী বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে এক টাকা বা দুই টাকার কয়েন চালুর বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। কারণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা বাড়িতে প্রচুর পরিমাণ কয়েন পড়ে আছে অলস টাকা হিসেবে। এতে অর্থনৈতিক গতিশীলতা বিঘ্নিত হচ্ছে।’

এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রনি আলম নুর বলেন, ‘সরকার থেকে কোনো নিষেধ নাই। এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ