হোম > ছাপা সংস্করণ

হারম্যান হেসে

হারম্যান হেসে ছিলেন একজন জার্মান কবি, ঔপন্যাসিক ও চিত্রশিল্পী। তাঁর পুরো নাম হারম্যান কার্ল হেসে। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৮৭৭ সালের ২ জুলাই দক্ষিণ জার্মানির ছোট্ট শহর উইটেম্বার্গের কালভে।

শৈশবে একটি ল্যাটিন স্কুলে পড়াশোনা করার পর ১৮৯১ সালে আবার নতুন এক স্কুলে ভর্তি হন হেসে। স্কুলটি ছিল জার্মানির সবচেয়ে সুন্দর ও সুপ্রতিষ্ঠিত। এখানে শিক্ষার্থীরা প্রতি সপ্তাহে মাত্র ৪১ ঘণ্টা ক্লাস করত। তখন থেকেই তাঁর ভালো লাগত প্রবন্ধ লেখা ও ধ্রুপদি গ্রিক পদ্যসমূহ জার্মান ভাষায় অনুবাদ করতে।

এরপর কিছু সময়ের জন্য তিনি হতাশায় ভোগেন, পালিয়ে যান স্কুল থেকে। আবার স্কুলে যেতে শুরু করেন এবং বাবা-মায়ের সঙ্গে তীব্র দ্বন্দ্বের সম্মুখীন হন। তখন তিনি একবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। তাঁকে স্ট্যাটেন আইম রেমস্টাল মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার পর বাসেলের একটি ছেলেদের স্কুলে ভর্তি করা হয়। ১৮৯২ সালের শেষের দিকে তিনি কান্সটাটের (বর্তমান স্টুটগার্টের অংশ) একটি স্কুলে ভর্তি হন। ১৮৯৩ সালে তিনি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হন। এরপর তাঁর স্কুলজীবনের সমাপ্তি ঘটে। একই বছর তিনি তাঁর থেকে বড় সঙ্গীদের সঙ্গে সময় কাটান এবং মদ্যপান ও ধূমপান শুরু করেন।

১৯১১ সালে তিনি ভারত সফর করেন। এখানে এসে তিনি ভারতীয় দর্শনের সঙ্গে পরিচিত হন। ভারত সফরের অভিজ্ঞতা তাঁর সাহিত্যকর্মকে প্রভাবিত করেছে, যা প্রাচ্যের আধ্যাত্মিক মূল্যবোধের ওপর জোর দিয়েছিল।

তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো হলো ‘ইন মেমোরিয়ান’, ‘নিউ পয়েমস’, ‘দ্য লেমবয়’, ‘দ্য জার্নি টু ন্যুরেমবার্গ’, ‘দ্য ইনওয়ার্ড ওয়ে’ ইত্যাদি। তাঁর বিখ্যাত ‘সিদ্ধার্থ’ বইটি বেশি আলোচিত। বাংলা ভাষায় বইটি অনূদিত হয়েছে।

হেসে ১৯৪৬ সালে নোবেল পুরস্কার পান। ১৯৬২ সালের ৯ আগস্ট তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ