ব্র্যাকের ৫০ বছরের পথ চলা ও এর প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের উন্নয়ন-দর্শন নিয়ে স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ব্র্যাক।
রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক বাংলাদেশ গভর্নিং বডির চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল সুপারভাইজরি বোর্ডের চেয়ার আইরিন খান, ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ, ব্র্যাক এন্টারপ্রাইজেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তামারা হাসান আবেদ ও ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনালের নির্বাহী পরিচালক শামেরান আবেদ।
গভর্নিং বডির চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠাতা আবেদ ভাই আমাদের মাঝে না থাকলেও তাঁর আদর্শ ও দর্শনই আমাদের চালিকাশক্তি। তাঁর মতো আমরাও বিশ্বাস করি আর্থিক, সামাজিক এবং জ্ঞান ও দক্ষতাভিত্তিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়।’
ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল সুপারভাইজরি বোর্ডের চেয়ার আইরিন খান বলেন, ‘গত কয়েকটা বছর বিশ্বব্যাপী নানান সংকট দেখা দিচ্ছে। তাই দেশ ও দেশের বাইরে আইডিয়া ও ঝুঁকির সমন্বয় করেই ব্র্যাকের এসবের মোকাবিলায় কর্মসূচিগুলো চালাবে।’
ব্র্যাক এবং বাংলাদেশ প্রায় সমার্থক উল্লেখ করে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যুদয় না হলে যেমন ব্র্যাকের জন্ম হতো না, তেমনি বাংলাদেশের সমস্যা সমাধানে ব্র্যাক কাজ না করলে এর বিকাশ ও বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়তো আরও অসম হতো।’
ব্র্যাক এন্টারপ্রাইজেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তামারা হাসান আবেদ বলেন, ‘আমাদের বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের মূল লক্ষ্য মুনাফা অর্জন নয়, দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন। ’