হোম > ছাপা সংস্করণ

রাস্তা কেটে খেতের পানি নিষ্কাশন

ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে খেত থেকে পানি বের করে দেওয়ার জন্য কাঁচা রাস্তা কেটে দেন স্থানীয়রা। পানির স্রোতে কাটা অংশ আরও বড় হয়ে যাওয়ায় যাতায়াতে ভোগান্তিতে পড়েছেন পথচারীরা। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্যরা রাস্তা মেরামতে কোনো পদক্ষেপ নেননি।

জানা গেছে, রাস্তাটি ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের উত্তর নওদাবশ গ্ৰামের ৫ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সীমানা বিভাজক হিসেবে পরিচিত। ইউনিয়নের শাহবাজার মোড় থেকে যকারহাটের আমতলাগামী এই রাস্তা দিয়ে ১৬ গ্ৰামের ৩৬ হাজার মানুষ চলাচল করেন। গত চৈত্র মাসে টানা বর্ষায় রাস্তার দক্ষিণের পাশ পানি ভরে যায়। এতে তলিয়ে যায় আমনের বীজতলা, ইরি-বোরো খেতের পাকা ধান, সবজিখেত। খেত বাঁচাতে রাতের আঁধারে অজ্ঞাতপরিচয়রা ওই রাস্তার মাঝ বরাবর কেটে দেন। ফলে রাস্তাটির প্রায় ৮ থেকে ১০ ফুট অংশে গভীর গর্তের সৃষ্টি হয়। এতে যাতায়াতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন এলাকাবাসী।

উপজেলার হরিরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহফুজার রহমান বলেন, রাস্তা কাটায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনেক দূর ঘুরে স্কুলে যাতায়াত করতে হচ্ছে।

স্থানীয় মহাদেব কইয়া বলেন, ‘আর কদিন পরই দুর্গাপূজা। এখানকার দুর্গামন্দিরে যাতায়াতের জন্য এই রাস্তাটি আমাদের একমাত্র অবলম্বন। পূজার আগেই রাস্তার এই গর্ত মেরামতের দাবি জানাচ্ছি।’

রাস্তাটির বিষয়ে বড়ভিটা ইউপির ৫ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য এনামুল হক ও মমিনুল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা একে অন্যের ওপর দায় চাপান। তাঁরা জানান, এই রাস্তা তাঁদের এলাকা নয়। তাই কিছু করার নেই।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সবুজ কুমার গুপ্ত বলেন, ‘এ বিষয়ে আপনার মাধ্যমে জানলাম। রাস্তা দেখভালের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের। গর্তের কারণে সৃষ্ট জনভোগান্তি দূর করতে পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ 

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ