হোম > ছাপা সংস্করণ

বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ইলেকট্রিক কেটলি থেকে, তীব্রতা বাড়ে গ্যাসে

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বেইলি রোডের ‘গ্রিন কোজি কটেজ’ ভবনে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল নিচতলার চা-কফির দোকানের ইলেকট্রিক কেটলি থেকে। আগুনের তীব্রতা বেড়েছে গ্যাস লিকেজের কারণে। ওই ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

তদন্ত শেষে গত সপ্তাহে প্রতিবেদন নিজ দপ্তরে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের কমিটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্যাস জমে থাকার কারণেই কেটলির শর্টসার্কিটের আগুন খুব অল্প সময়ের মধ্যে পুরো ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। আর ভবনটির একমাত্র সিঁড়িতে সিলিন্ডার রাখার কারণে মানুষ নামতে পারেনি। 

ফায়ার সার্ভিসের পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান ও সংস্থার পরিচালক (অপারেশন্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী গতকাল রোববার সাংবাদিকদের বলেন, তদন্ত শেষে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে, ভবনের ১৩টি ত্রুটি বা নিয়মের ব্যত্যয় ঘটেছে।এগুলো প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। 

তাজুল ইসলাম বলেন, ভবনের নিচতলায় চুমুক নামের কফিশপের ইলেকট্রিক কেটলির শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। সেই আগুনটাকে অতিমাত্রায় ছড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে লিকেজের কারণে জমে থাকা গ্যাস। চার-পাঁচ মিনিটের মধ্যে আগুন পুরো নিচতলা গ্রাস করে নেয়।

তদন্ত কমিটির প্রধান বলেন, এত মানুষ মারা যেত না, যদি খালি একটা সিঁড়ি থাকত। এগুলো তো বিল্ডিংয়ের মেজর ইস্যু। এই ভবনে একটামাত্র সিঁড়ি রয়েছে, সেটিতে আবার গ্যাস সিলিন্ডার রেখে ব্লক করে রাখা হয়েছিল।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডের ওই আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে রমনা থানায় একটি মামলা করে। মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁরা বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ