হোম > ছাপা সংস্করণ

বাঁশখালীতে শুঁটকি তৈরির ধুম

বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে শুঁটকি শুকানোর ধুম পড়েছে। এলাকার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে রপ্তানি হচ্ছে এখানকার শুঁটকি। বিষমুক্তভাবে শুকানোর কারণে বাজারে এ শুঁটকির আলাদা কদর রয়েছে।

গত শনিবার বিকেলে সরেজমিন দেখা যায়, বাঁশখালী উপজেলার পুঁইছড়ি, শেখেরখিল, ছনুয়া গণ্ডামারা, শীলকূপ ইউনিয়নের মনকিচর, সরল, বাহারছাড়া ও খানখানাবাদ এলাকায় শুঁটকি শুকানো হচ্ছে। শুঁটকি শুকানোর কাজ করছেন শ্রমিকেরা।

শুঁটকিপল্লি সূত্রে জানা যায়, শুঁটকি শুকানোর কাজ করে একজন নারী শ্রমিক প্রতিদিন মজুরি পান ৩০০ টাকা। আর পুরুষ ৫০০ টাকা। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত শ্রমিকদের শুঁটকি শুকানোর কাজ করতে হয়।

বড় ছুরি শুঁটকি পাইকারি বিক্রি হয় ৮০০-১২০০ টাকায়। ছোট ছুরি বিক্রি হয় ৩০০-৬০০ টাকায়। আর লইট্টা শুঁটকি বিক্রি হয় ৪০০-৬০০ টাকায়।

শুঁটকি শুকানোয় নিয়োজিত নারী শ্রমিক আয়েশা আক্তার জানান, সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬ পর্যন্ত কাজ করে ৩০০ টাকা মজুরি পান। এই টাকা দিয়ে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ভালোই দিন কাটছে তাঁর।

শ্রমিক আলী আকবর বলেন, শুঁটকি শুকানোর কাজে পরিশ্রম কম। বর্তমানে অন্য কোনো কাজ না থাকায় ৫০০ টাকা মজুরি তাঁর জন্য যথেষ্ট।

স্থানীয় শুঁটকিপল্লির মালিক মো. হাসান সওদাগর বলেন, ‘স্থানীয় জেলেদের কাছ থেকে কম দামে মাছ কিনি। বিষমুক্তভাবে শুকিয়ে বেশি দামে চট্টগ্রাম শহরে বিক্রি করি। এই শুঁটকিপল্লির কারণে এলাকার কিছু বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হয়েছে।’

বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন বাঁশখালীর শুঁটকিপল্লিতে শুঁটকি শুকানোর কাজ চলছে। এই শুঁটকি বাঁশখালীর চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে রপ্তানি হয়। ‘আমি জেলেদের ব্যাপারে সব সময় খবর রাখি। সরকারিভাবে শুঁটকি ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের জন্য কোনো বরাদ্দ এলে তাঁদের দেওয়া হবে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ