হোম > ছাপা সংস্করণ

টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা

যশোর প্রতিনিধি

টানা তিন দিনের বৃষ্টিতে নাকাল যশোরের নিচু অঞ্চলের মানুষ। বৃষ্টি আর জলাবদ্ধতার কারণে জরুরি প্রয়োজন মেটাতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। ক্ষতির মুখে পড়েছেন আগাম শীতকালীন সবজির চাষিরা। সেই সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ায় শঙ্কা দেখা দিয়েছে ধান চাষিদের মাঝেও।

গত শনিবার রাত থেকে যশোরে শুরু হয় বৃষ্টি। এর পর থেকে টানা বৃষ্টি হচ্ছে যশোরে। বিঘ্নিত হচ্ছে মানুষের স্বাভাবিক কাজকর্ম। এ ছাড়া টানা বৃষ্টিতে শহর ও শহরতলির বিভিন্ন এলাকায় পানি জমে গেছে।

চৌগাছার ইলিয়াস হোসেন বলেন, ‘আমার চাচাকে ডাক্তার দেখানোর জন্য যশোর সদর হাসপাতালে আসতে হয়েছে। সকালে বৃষ্টিতে ভিজে রওনা দিই। সে অবস্থায় বেলা সাড়ে বারোটা পর্যন্ত ভেজা কাপড়ে দুজনকেই থাকতে হয়েছে। ইতিমধ্যে ঠান্ডায় চাচার সর্দি ও কাশি দেখা দিয়েছে।’

একটি ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘সকালে অফিস থেকে কাজে যাওয়ার পথে বৃষ্টির কবলে পড়ি। মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় সকল কাগজপত্রসহ ওষুধের স্যাম্পলগুলো ভিজে গেছে।’

চা দোকানি মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে লোকজন বাইরে কম বের হচ্ছেন। এতে গত তিন দিনে বেচাকেনা অর্ধেকে নেমে এসেছে।’

টানা বৃষ্টিতে চরম বিপাকে পড়েছেন ভ্যান, রিকশা চালকসহ দিনমজুরেরাও। মানুষের আনাগোনা কমে যাওয়ায় আয় কমেছে সাধারণ খেটে খাওয়া এসব পেশাজীবীর।

যশোরের সাতমাইল এলাকার কৃষক বজলুর রহমান বলেন, ‘কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সেই খেতে পানি জমে সব পচে যেতে শুরু করেছে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ