হোম > ছাপা সংস্করণ

মেঘনা নদী খননের নামে বালু লুটের অভিযোগ

হিজলা প্রতিনিধি

হিজলা উপজেলায় মেঘনা নদীর আলীগঞ্জ এলাকায় নদী খননের নামে বালু বিক্রি ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মুখপাত্র অবৈধ বালু তোলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

জানা গেছে, নদীর নাব্য সংকট দূর করতে সরকারিভাবে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নদীর খননের কাজ শুরু করা হয়। হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জের আলীগঞ্জ অংশের ১.৬ কিলোমিটার নদী খননের কাজ পায় রিভার ড্রেজিং নেত্রকোনা নামের একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। সেখানে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ছাড়পত্র অনুযায়ী যুবরাজ নামক একটি ড্রেজার বালু খননের কথা রয়েছে।

কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখা গেছে, ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের ড্রেজারটি অকেজো হয়ে পড়ে আছে। বালু খননের জন্য রয়েছে লোড করার ৮-১০টি ড্রেজার। এগুলোর মাধ্যমে ভরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে অন্য জায়গায়। বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাস বলেন, নিয়মানুযায়ী কিনারা থেকে প্রায় ৬০০ মিটার দূরত্বে নদী খনন করতে হবে। এ ছাড়া কোনো লোড ড্রেজার দিয়ে বালু খনন করা যাবে না। অথচ সেখানে গিয়ে দেখা যায় আলীগঞ্জ বাজার রক্ষায় ফেলা ব্লকের ২০০-২৫০ মিটার দূরে নদী খননের কাজ চলছে। এতে সরকারের বাঁধ রক্ষার প্রকল্প ভেস্তে যাচ্ছে।

এ বিষয়ে নদী খনন করার দায়িত্বে থাকা স্বপন ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি হননি। পরে তিনি মোবাইলে বলেন, ‘আমরা বালু কেটে চরের ওই পারে জমা করছি। বিক্রি করার বিষয়টি মিথ্যা।’

হিজলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন, ‘আমি সংবাদ পেয়ে বালু খননের স্থান পরিদর্শন করে সতর্ক করেছি। যারা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তারা নকশা ও কাগজের বাইরে কিছু করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ