হোম > ছাপা সংস্করণ

রোজা গুনাহের অন্তরায়

মাওলানা ইমরান হোসাইন

বছরের সবচেয়ে মহিমান্বিত মাস রমজান। রোজা, তারাবিসহ নানামাত্রিক আমল ও ইবাদতের সৌরভে প্রাণবন্ত মাস এটি। নেক কাজের আবহ তৈরি হয় এ মাসে। আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনে সচেষ্ট থাকেন প্রত্যেক মুমিন। অভিশপ্ত, বিতাড়িত শয়তানসহ দুষ্টু জিনদের আল্লাহ তাআলা এ মাসে শিকলবন্দী করে রাখেন। তাই সারা বছরের পাপাচারীরাও এ মাসে ইবাদতমুখী হন। আল্লাহর নাফরমানি ও পাপ থেকে তওবা করে বিরত হন। রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘রমজানে জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয়। শয়তানদের পায়ে শিকল পরিয়ে দেওয়া হয়। আর প্রতি রাতে (আসমান থেকে) একজন ঘোষক ডাক দিয়ে বলেন—হে কল্যাণপ্রার্থীরা, নেক কাজে অগ্রসর হও; হে পাপাচারীরা, পাপকর্ম থেকে বিরত হও।’ (সুনানে নাসায়ি: ২১০৭)

যাঁরা আল্লাহমুখী হওয়ার এমন ইবাদত উপযোগী পরিবেশ পেয়েও গুনাহ থেকে বিরত হন না, দায়সারাভাবে রোজাটা কেবল রাখেন, তাঁদের ব্যাপারে নবী (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও মিথ্যার ওপর চলা ছাড়েনি, তাঁর এ পানাহার পরিত্যাগ করায় (রোজা রাখায়) আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।’ (সহিহ বুখারি: ১৯০৩) সুতরাং রোজা রাখার অর্থ হলো—সব ধরনের গুনাহ থেকে নিজেকে বিরত রাখার অনুশীলন করা।

যাঁরা সচেতনভাবে গুনাহ ছেড়ে আল্লাহমুখী হয়ে রোজা রাখেন, রাসুল (সা.) তাঁদের ব্যাপারে সুসংবাদ দিয়েছেন। তিনি এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে পুণ্যের আশায় রমজানের রোজা পালন করেন, তাঁর পূর্বের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (সহিহ বুখারি: ৩৮)

লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ