হোম > ছাপা সংস্করণ

অপহরণের ২৪ ঘণ্টা পর সাত জেলে উদ্ধার

হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

জেলেদের অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করে জলদস্যুরা। খবর পেয়ে অভিযান চালায় কোস্টগার্ড। কোস্টগার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে জেলেদের কেওড়াগাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে গভীর জঙ্গলে পালিয়ে যায় দস্যুরা। পরে অপহৃত সাত জেলেকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। গতকাল রোববার সকালে নোয়াখালী হাতিয়ার তমরদ্দি কোস্টগার্ড ক্যাম্পে উদ্ধার হওয়া জেলেদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

উদ্ধার হাওয়া জেলেরা হলেন ভোলার মনপুরা উপজেলা রহমানপুর গ্রামের মোজাহার ব্যাপারীর ছেলে জাহাঙ্গীর (৩৬), একই এলাকার সোলেমানের ছেলে বাবুল (৪৫), খলিল মাঝির ছেলে ইসমাইল (৩৮), বাসু মাঝির ছেলে বাতেন মাঝি (৪০), মাইন উদ্দিনের ছেলে রিয়াজ উদ্দিন (২৮), লতিফ সুকানির ছেলে সোহেল (২২) ও মফিজের ছেলে সোহেল (২৫)।

উদ্ধার হওয়া জেলেরা জানান, গত শনিবার রাতে নদীতে মাছ শিকারে যান তাঁরা। গভীর রাতে জলদস্যুরা মনপুরার দক্ষিণ পাশে পাতারচরের কাছে তাঁদের আক্রমণ করে। এ সময় চারটি ট্রলার থেকে সাতজনকে অপহরণ করে নিয়ে যায় তারা। ট্রলারে থাকা সব মালামালও লুট করে জলদস্যুরা। পরে হাতিয়ার তমরদ্দি ইউনিয়নের পশ্চিম পাশে চর আতাউরের কেওড়া বাগানে নিয়ে বেঁধে রাখে তাঁদের।

এদিকে জেলেদের মুক্তিপণের জন্য মোবাইলে স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জলদস্যুরা। সেই মোবাইল নম্বর ট্রেকিং করে অভিযান চালায় কোস্টগার্ড। গতকাল সকালে কোস্টগার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে জেলেদের ফেলে রেখে গভীর বনে পালিয়ে যায় দস্যুরা। পরে তাদের উদ্ধার করে হাতিয়ার তমরদ্দি ক্যাম্পে নিয়ে আসেন কোস্টগার্ডের সদস্যরা।

এ ব্যাপারে কোস্টগার্ডের স্টেশন কমান্ডার লে. ইফতেখারুল আলম বলেন, অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার হওয়া সাত জেলেকে তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। জেলেদের অপহরণ করা জলদস্যুদের আটক করতে কোস্টগার্ডের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ