হোম > ছাপা সংস্করণ

১০ শতাংশ শিক্ষার্থী কমেছে তানোরে

মিজানুর রহমান, তানোর

গত ১২ সেপ্টেম্বর স্কুল খোলা হলেও তানোরে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের প্রায় ১৫০০ শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়নি বলে খবর পাওয়া গেছে। করোনা প্রতিরোধে দেড় বছরের বেশি সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এ উপজেলায় অনেক ছাত্রীর বাল্যবিবাহের ঘটনা ঘটেছে। সে সব শিক্ষার্থী শিক্ষা থেকে ঝড়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তানোরে ১২৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৬১টি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২৮টি মাদ্রাসা, ১৪টি কলেজ, ১টি কৃষি ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট ও ৩টি কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ রয়েছে। এ ছাড়া উপজেলা সদরে অর্কিড স্কুল অ্যান্ড কলেজ নামের একমাত্র বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে।

তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়নপত্র ছাড়া বিয়ে রেজিস্ট্রি না করলে এর প্রবণতা অনেকাংশে রোধ করা সম্ভব বলে মনে করেন উপজেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও চাপড়া উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জিল্লুর রহমান।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘ঝড়ে পড়া ও বাল্যবিবাহের সঠিক পরিসংখ্যান জানানোর জন্য আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের চিঠি দিয়েছি। গতকাল (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুর পর্যন্ত দেড় হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে বলে এক ধরনের তথ্য পেয়েছি যা শতকরায় মাত্র ১০ শতাংশের মতো।’

ইউএনও পংকজ চন্দ্র দেবনাথ জানান, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অসচেতন অভিভাবকেরা অত্যন্ত গোপনে তাঁদের সন্তানদের বাল্যবিবাহ দিচ্ছেন। সংবাদ পাওয়া মাত্রই অভিযান চালিয়ে বাল্যবিবাহ বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ