হোম > ছাপা সংস্করণ

তরমুজের ভালো ফলনে লাভের আশা কৃষকের

গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর গলাচিপায় আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার তরমুজের ভালো ফলন হয়েছে। তাই চাষিদের মুখে হাসি। তবে এ হাসি পূর্ণতা পাবে সঠিক মূল্য পেলেই।

চাষিরা জানান, গত বছরের ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের কারণে ফসল তোলার আগমুহূর্তে তরমুজের বেশি ক্ষতি হয়। কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। এবারের মৌসুমে তরমুজগাছ লাগানোর পর গত ৪ ডিসেম্বর ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ আঘাত হানে। তবে গাছ ছোট থাকায় তেমন ক্ষতি হয়নি। এখন তরমুজ বড় হচ্ছে। শিলাবৃষ্টি বা অতিবৃষ্টি না হলে চাষিরা লাভের মুখ দেখবেন।

উপজলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবার তরমুজ চাষের জন্য কৃষি অফিসের লক্ষ্যমাত্রা ছিল সাড়ে ১০ হাজার হেক্টর, যা গতবারের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।

উপজেলার ডাকুয়া এলাকার কৃষক আবুল বশার বলেন, ‘গলাচিপা পৌর এলাকার কাছে সাড় তিন একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের কারণে তরমুজ চারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে গাছ হৃষ্টপুষ্ট হলেও তরমুজের ফলন তেমন একটা হয়নি। তবে এবার খুব বেশি ওষুধ ও সার দিইনি। সাড় তিন একরে সাড়ে ছয় লাখ টাকা খরচ হয়েছে।’

গলাচিপা সদর ইউনিয়নের তরমুজ চাষি সবুজ প্যাদা বলেন, ‘আমি মোট ৬০ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। ফলন ভালো। আবহাওয়া ঠিক থাকল আগামী ১৫-২০ দিনর মধ্যেই বাজারজাত করতে পারব।’

কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে উপকূলীয় এলাকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি তরমুজ হয় গলাচিপায়।

উপজলা কৃষি কর্মকর্তা আরজু আকতার বলেন, ‘কৃষি বিভাগ তরমুজ চাষিদের পর্যাপ্ত সহায়তা করেছে। তবে অনেকে পরামর্শ ছাড়া নিম্ন মানের বীজ, সার ও কীটনাশক ব্যবহার করায় নানা সমস্যায় পড়ছেন। এ বছর তরমুজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা গত বছরের চেয়ে দ্বিগুণ। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কিছু কৃষক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তবে শিলাবৃষ্টি বা অতিবৃষ্টি না হলে কৃষকেরা লাভবান হবেন।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ