হোম > ছাপা সংস্করণ

সরিষার চাষ বেড়েছে দেড়গুণ

ভালুকা প্রতিনিধি

ভালুকা উপজেলায় চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৮৫ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। চাষ হয়েছে ১৩০ হেক্টর জমিতে।

কৃষকেরা বলছেন, স্বল্প খরচে ও অল্প সময়ে ভালো ফলন হয়। বাজারে সরিষার দামও ভালো। তাই তাঁরা বোরো চাষের আগে সরিষা চাষের দিকে ঝুঁকছেন।

উপজেলার কাচিনা, হবিরবাড়ী, ধীতপুর, বিরুনিয়া, মল্লিকবাড়ী, ডাকাতিয়া, মেদুয়ারী ও উথুরা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের মাঠে দেখা যায় হলুদের ঢেউ।

স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গ্রামের মানুষ এক সময় বাড়ির আনাচে কানাচে বেশি সরিষার চাষ করতেন। অনেকেই নিজেদের ঘানিতে সরিষা থেকে তৈল উৎপাদন করতেন। সেই তেলেই চলত রান্না বান্না। সরিষার তেলের বিকল্প হিসেবে সয়াবিনের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় সরিষার চাষ কমে গিয়েছিল। কিন্তু এখন বোরো আবাদের আগে অল্প সময়ে, অল্প পুঁজিতে সরিষা চাষ করলে বাড়তি কিছু আয় হয়। তাই উপজেলায় সরিষার চাষ বাড়ছে।

উপজেলার তামাট গ্রামের চাষি জাকির হোসেন শিকদার বলেন, ‘চলতি বছর এক বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। ফলনও ভালো হয়েছে। গত নভেম্বর মাসে সরিষার বীজ বপন করেছিলাম। ঘরে ফসল উঠতে সময় লেগেছে ৭০ থেকে ৯০ দিন। অল্প খরচে ভালো ফলন হয়েছে। বাজারে সরিষার দামও ভালো। এতে আমি খুশি।’

উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা এনামুল হক বলেন, চলতি মৌসুমে ৫০০ কৃষককে এক বিঘা জমিতে সরিষা চাষের জন্য সরকারিভাবে প্রণোদনার সার ও বীজ দেওয়া হয়। হেক্টর প্রতি ফলন হয় ১.১৫ টন। মাঘের শেষে সরিষা মাড়াই করে ওই জমিতেই কৃষকেরা আবার বোরো ধানের চাষ করতে পারবেন। এখন ২ হাজার থেকে ২ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে সরিষা বিক্রি হচ্ছে। তাই সরিষা চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ