হোম > ছাপা সংস্করণ

ভোরে জমজমাট মাছবাজার

বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

কাকডাকা ভোর থেকে শুরু হয় শত শত মানুষের হাঁকডাক। ব্যস্ত সবাই মাছ নিয়ে। বড়, মাঝারি, ছোট—সব ধরনের মাছই আছে এখানে। অতি ব্যস্ততায় দরদাম চলে। এই প্রসিদ্ধ বাজারটি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার গোমদণ্ডী-ফুলতলে।

মাছের তিনটি আড়ত ঘিরেই মূলত এ সমাগম। ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে জমজমাট হয়ে ওঠে এ মাছের বাজার। দক্ষিণ চট্টগ্রামের বোয়ালখালী-পটিয়া-আনোয়ারার মৎস্যচাষিরা মাছ নিয়ে আসেন এ আড়তগুলোতে। তাঁদের মাছগুলো কিনতে পাইকারেরাও ভিড় জমান ফুলতলে।

আড়তদার নজরুল ইসলাম ননী সওদাগর জানান, প্রতিদিনই ৭ থেকে ৮ লাখ টাকার মাছ বেচাকেনা হয় এ বাজারে। আবার সপ্তাহের কোনো দিন ৩ থেকে ৪ লাখ টাকারও লেনদেন হয়। এ বাজার ছাড়াও আরও দুটি মাছের আড়ত রয়েছে বখতেয়ার ও ফরহাদের। ২০১৪ সালে গড়ে ওঠা এ মাছের আড়তে দেশি মাছের পাশাপাশি সামুদ্রিক মাছও আসে। চট্টগ্রাম নগরীর ফিশারিঘাট ও সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন জেলার মৎস্যব্যবসায়ীরা মাছ নিয়ে আসেন এখানে। প্রথম দিকে খুব একটা জমজমাট ছিল না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ বাজারের পরিধি বেড়েছে বলে জানান তিনি।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. বালি বলেন, প্রতিদিন ভোরে দুই শতাধিক পাইকারি ক্রেতা এ বাজারে আসেন। এর বেশির ভাগই বোয়ালখালী-পটিয়ার পাইকার। সাত সকালে পাইকারেরা মাছ নিয়ে ছড়িয়ে পড়েন উপজেলার অলিগলিতে। সকাল ৯-১০টার মধ্যে লেনদেন চুকে যায়।

বোয়ালখালী পৌরসভার মেয়র জহুরুল ইসলাম জহুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, একসময় বোয়ালখালীতে মাছের আড়ত ছিল না। নগরীর বহদ্দারহাট বা অন্যান্য জায়গায় ছুটতেন মাছচাষিরা। এতে পরিবহন ব্যয়ও বেড়ে যেত। অনেক সময় ভালো দাম নিয়েও বিপাকে পড়তে হতো তাঁদের। ফুলতলে গড়ে ওঠা এ মাছের বাজারকে আরও জনমুখী করতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখাসহ সার্বিক সহযোগিতা পৌরসভা থেকে করা হবে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ