পড়তে বসেছেন, কিন্তু মন বসছে না, বই খুললেই মাথায় ভিড় করে হতাশা, ভয় আর অনিশ্চয়তা। একটু খেয়াল করলেই দেখবেন—এ নেতিবাচক অনুভূতির পেছনে অনেক সময় দায়ী আপনার আশপাশের মানুষগুলো। সেই বন্ধুটি, যে বারবার বলে, ‘তুই পারবি না’ অথবা সহপাঠী, যে প্রতিনিয়ত ফলাফল, ভবিষ্যৎ আর জীবন নিয়ে হতাশার ছায়া ফেলে। লিখেছেন মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক প্রশিক্ষক মো. আশিকুর রহমান।
একজন শিক্ষার্থীর মানসিক গঠনে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হতে পারে এ ধরনের মানুষ, যাঁদের বলা হয় ‘টক্সিক’ বা বিষাক্তসঙ্গী। তাঁরা হয়তো আপনার ভালোই চান, কিন্তু তাঁদের কথাবার্তা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মানসিকতা আপনাকে ক্রমাগত পিছিয়ে দেয়।
টক্সিক মানুষের প্রভাব
শিক্ষাজীবনের সাফল্য শুধু মেধা বা পরিশ্রমের ওপর নির্ভর করে না; বরং বড় একটি অংশ নির্ভর করে আপনি কাদের সঙ্গে সময় কাটান, কার কথা শোনেন, কার কথায় প্রভাবিত হন, তার ওপর।
নেতিবাচক সঙ্গের প্রভাবগুলো হলো
একজন শিক্ষার্থীর মানসিক গঠনে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হতে পারে এ ধরনের মানুষ, যাঁদের বলা হয় ‘টক্সিক’ বা বিষাক্তসঙ্গী। তাঁরা হয়তো আপনার ভালোই চান, কিন্তু তাঁদের কথাবার্তা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মানসিকতা আপনাকে ক্রমাগত পিছিয়ে দেয়।
টক্সিক মানুষের প্রভাব
শিক্ষাজীবনের সাফল্য শুধু মেধা বা পরিশ্রমের ওপর নির্ভর করে না; বরং বড় একটি অংশ নির্ভর করে আপনি কাদের সঙ্গে সময় কাটান, কার কথা শোনেন, কার কথায় প্রভাবিত হন, তার ওপর।
নেতিবাচক সঙ্গের প্রভাবগুলো হলো
কীভাবে বুঝবেন, কারা টক্সিক?
সমস্যাই তুলে ধরেন।
এমন মানুষদের এড়িয়ে চলার কৌশল: দূরে থাকুন, গড়ে তুলুন এই অবস্থার প্রতিকার কঠিন নয়, তবে সচেতন সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
সঙ্গই গড়ে তোলে সম্ভাবনা
একজর শিক্ষার্থীর স্বপ্ন ও সাফল্যের পথে বড় বাধা হতে পারে ভুল সঙ্গ। ঠিক তেমনি, সহায়ক পরিবেশ, গঠনমূলক বন্ধুত্ব আর ইতিবাচক সম্পর্কই হতে পারে তার বিকাশের সিঁড়ি। আজকের শিক্ষার্থী, আগামীর পথপ্রদর্শক।